Sunday, October 8, 2017

Specific Relief Act 1877 in Bangla

The Specific Relief Act 1877
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের প্রেক্ষাপট:
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন প্রণীত হয় ১৮৭৭ সালে 

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ এর প্রাথমিক তথ্য:
প্রকাশিত :  ৭ ফেব্রুয়ারী ১৮৭৭
কার্যকর :  ১ মে ১৮৭৭
১ মে ২০০৪ সর্বশেষ সংশোধনী কার্যকর হয় 
আইন নং:   নং আইন (১৮৭৭ সালের)
খন্ড: ৩টি
অধ্যায়: ১০টি
ধারা :  ৫৭ টি 

ধারা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:
১ম খন্ড (প্রারম্ভিক) - ধারা ১-৭
ধারা ১:
সংক্ষিপ্ত শিরনাম
ধারা ৩:
ব্যাখ্যা

ধারা 
রক্ষামূলক ব্যবস্থা 
ধারা ৫: 
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার দেওয়ার ৫ টি পদ্ধতি 
ধারা ৬: 
নিরোধক প্রতিকার 
ধারা ৭: 
দণ্ডমূলক আইন কার্যকর করার জন্য কোনো প্রতিকার মঞ্জুর করা যায় না

২য় খন্ড (সুনির্দিষ্ট প্রতিকার) -ধারা ৮-৫১
ধারা ৮: 
মালিক কর্তৃক স্থাবর সম্পত্তির পুনরুদ্ধার
ধারা ৯:  
বে আইনিভাবে দখলচ্যুত ব্যক্তি কর্তৃক দখল পুনরুদ্ধারের মোকদ্দমা/ সরকারের বিরুদ্ধে এই ধারায় মামলা করা যাবে না
ধারা ১০: 
সুনির্দিষ্ট অস্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার
ধারা ১১: 
সম্পত্তি অর্পণ/আশু দখলকারী ব্যক্তির নিকট দখল প্রদানের বিষয়ে মালিক নয়, এইরূপ ব্যক্তির দায়দায়িত্ব 
ধারা ১২: 
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করা হয় ৪টি ক্ষেত্রে/ যেইসব ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন প্রয়োগযোগ্য/চুক্তি প্রবলের মামলা 
ধারা ১৩: 
চুক্তির বিষয়বস্তু আংশিক বিলুপ্ত হলে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন
ধারা ১৪: 
চুক্তির অসম্পাদিত অংশ ছোট হলে চুক্তির অংশবিশেষ সুনির্দিষ্টভাবে সম্পাদন
ধারা ১৫: 
চুক্তির অসম্পাদিত অংশ বড় হলে চুক্তির অংশবিশেষ সুনির্দিষ্টভাবে সম্পাদন
ধারা ১৬: 
চুক্তির অসম্পাদিত অংশ স্বতন্ত্র হলে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন
ধারা ১৭: 
চুক্তির বিষয়বস্তু আংশিকভাবে বিলুপ্ত হলে সুনির্দিষ্টভাবে কার্য সম্পাদনে প্রতিবন্ধকতা 
ধারা ১৮: 
ত্রুটিপূর্ণ স্বত্বাধিকারী বিক্রেতার বিরুদ্ধে ক্রেতার অধিকার 
ধারা ১৯: 
আদালতের ক্ষতিপূরণ মঞ্জুরের ক্ষমতা
(চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে সম্পাদন অনুপযোগি হলে আদালত ক্ষতিপূরণ মঞ্জুর করতে পারেন)
ধারা ২১: 
৮টি ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন নামঞ্জুর হবে
ধারা ২১ক: 
অরেজিস্ট্রীকৃত বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না 
ধারা ২২: 
সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের ডিক্রি প্রদান আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা
ধারা ২৩: 
যে ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন পেতে পারে/ যে ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের মামলা দায়ের করতে পারে
ধারা ২৪:
যে ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন পেতে পারে না / যে ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের মামলা দায়ের করতে পারে না/ প্রতিকারের পথে ব্যক্তিগত প্রতিবন্ধকতা 
ধারা ২৭: 
যাহার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে কার্য সম্পাদনের জন্য মামলা দায়ের করা যায় 
ধারা ২৮: 
যাহার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট চুক্তি পালন কার্যকর করা যায় না
ধারা ২৯: 
ক্ষতিপূরণের মোকদ্দমা দায়েরে বাধা 
ধারা ৩১: 
দলিল সংশোধন 
ধারা ৩৫: 
চুক্তি বাতিল 
ধারা ৩৯: 
দলিল বাতিল 
ধারা ৪০: 
যে সকল দলিল আংশিকভাবে বিলোপ করা যেতে পারে 
ধারা ৪১: 
যেই পক্ষের জন্য দলিল বিলুপ্ত করা হয়েছে সেই পক্ষের নিকট হইতে আদালত কর্তৃক ক্ষতিপূরণ আদায়ের ক্ষমতা সংরক্ষিত আছে 
ধারা ৪২: 
ঘোষণামুলক প্রতিকার
ধারা ৪৩: 
ঘোষণার ফল 
ধারা ৪৪: 
রিসিভার নিয়োগ করা আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা

৩য় খন্ড (নিরোধক প্রতিকার) - ধারা ৫২ - ৫৭
ধারা ৫২: 
যেভাবে নিরোধক প্রতিকার বা নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা হয়
ধারা ৫৩: 
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ও স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সংজ্ঞা 
ধারা ৫৪: 
চিরস্থায়ী (না-সূচক) নিষেধাজ্ঞা 
ধারা ৫৫: 
বাধ্যতামূলক (হ্যাঁ-সূচক) নিষেধাজ্ঞা 
ধারা ৫৬: 
নিষেধাজ্ঞার আবেদন প্রত্যাখ্যান 
ধারা ৫৭: 
নেতিবাচক চুক্তি পালনের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা


THE END

No comments:

Post a Comment

Specific Relief Act 1877 in Bangla

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ Specific Relief Act 1877 সুনির্দিষ্ট প্রতিকার: বাদী আরজিতে যে প্রতিকার প্রার্থনা আদালত যদি তাকে সেই প...