Friday, September 29, 2017

Evidence Act 1872 in Bangla

The Evidence Act 1872
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২
সাক্ষ্য আইনের প্রেক্ষাপট:
সাক্ষ্য আইন প্রথম প্রণীত হয় ১৮৩৫ সালে 
জেমস স্টিফেন কর্তৃক সর্বশেষ প্রণীত হয় ১৮৭২ সালে 

সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ এর প্রাথমিক তথ্য:
প্রকাশিত : ১৫ মার্চ ১৮৭২
কার্যকর : ১ লা সেপ্টেম্বর ১৮৭২ 
আইন নং: ১৮৭২ সালের ১ নং আইন 
খন্ড : ৩টি 
ধারা : ১৬৭ টি 
১ম খন্ডে : ১ - ৫৫ ধারা - ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা 
২য় খন্ডে : ৫৬ - ১০০ ধারা - ঘটনার প্রমাণ  
৩য় খন্ডে : ১০১ - ১৬৭ ধারা - সাক্ষ্য উপস্থাপন ও ইহার ফলাফল 

সাক্ষ্য আইনের ধারা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:


Part 1
ধারা ১ - ৫৫
ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা 

ধারা ৩: 
সংজ্ঞা/ব্যাখ্যা সমূহ
ধারা ৪: 
অনুমান করতে পারে
ধারা ৫: 
বিচার্য বিষয় ও প্রাসঙ্গিক বিষয়ে সাক্ষ্য দেওয়া যাবে
ধারা ১০: 
অভিন্ন অভিপ্রায় প্রসঙ্গে ষড়যন্ত্রকারীর কথা বা কাজ
ধারা ১৭: 
স্বীকৃতির সংজ্ঞা 
ধারা ১৮: 
মোকদ্দমার পক্ষ বা প্রতিনিধি কর্তৃক স্বীকৃতি 
ধারা ১৯: 
মোকদ্দমার বিরুদ্ধ পক্ষের স্বীকৃতি
ধারা ২২: 
দলিলে উল্লেখিত বিষয়ে মৌখিক সীকৃতি যখন প্রাসঙ্গিক
ধারা ২৩: 
দেওয়ানী মোকদ্দমার সীকৃতি যখন প্রাসঙ্গিক
ধারা ২৪: 
প্রলোভন, ভীতি প্রদর্শন, প্রতিশ্রুতি দ্বারা দোষ স্বীকার অপ্রাসঙ্গিক 
ধারা ২৫: 
পুলিশ অফিসারের নিকট দোষ স্বীকার অপ্রাসঙ্গিক 
ধারা ২৬: 
পুলিশ হেফাজতে জবানবন্দি ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে না হলে অপ্রাসঙ্গিক 
ধারা ২৭: 
পুলিশ অফিসারের নিকট দোষ স্বীকার অনুযায়ী আলামত পাওয়া গেলে উক্ত স্বীকার প্রাসঙ্গিক 
ধারা ২৮: 
প্রলোভন, ভীতি-প্রদর্শন, প্রতিশ্রুতি মুক্ত দোষ স্বীকার প্রাসঙ্গিক 
ধারা ২৯: 
স্বীকারোক্তি অন্যভাবে প্রাসঙ্গিক হলে কেবল গোপনীয় প্রতিশ্রুতি ইত্যাদির দরুণ তাহা অপ্রাসঙ্গিক হবে না  
ধারা ৩০: 
সহ-আসামীর দোষ স্বীকার প্রাসঙ্গিক 
ধারা ৩১: 
স্বীকৃতি চূড়ান্ত প্রমান নয়, তবে প্রমাণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে 
ধারা ৩২: 
মৃত ব্যক্তির ঘোষণা, জনশ্রুতি প্রাসঙ্গিক 
ধারা ৩৩: 
পূর্ববর্তী মামলার সাক্ষ্য প্রাসঙ্গিক 
ধারা ৪০: 
দ্বিতীয় মামলা নিষিদ্ধের জন্য পূর্ববর্তী মামলার রায় প্রাসঙ্গিক 


Part 2
ধারা ৫৬ -১০০
প্রমাণ 

ধারা ৫৬: 
বিচারের দৃষ্টিগোচর হইবার বিষয় প্রমাণ করার প্রয়োজন নাই
ধারা ৫৮: 
স্বীকৃত বিষয় প্রমাণ করার প্রয়োজন নাই (২০১৭)
ধারা ৫৯: 
মৌখিক সাক্ষ্য দ্বারা ঘটনা প্রমাণ 
ধারা ৬০: 
মৌখিক সাক্ষ্য সর্বক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ হতে হবে 
ধারা ৬১: 
দলিলের বিষয়বস্তু প্রমাণ 
ধারা ৬২: 
প্রাথমিক সাক্ষ্য 
ধারা ৬৩: 
মাধ্যমিক বা গৌণ সাক্ষ্য (দলিলের নকল)
ধারা ৬৫: 
যেই সকল দলিল সম্পর্কে মাধ্যমিক সাক্ষ্য দেয়া যায় 
ধারা ৭৪: 
সরকারী দলিল বা সর্বসাধারণের দলিল 
ধারা ৭৫: 
বে-সরকারী বা ব্যক্তিগত দলিল 
ধারা ৭৭: 
সই মোহর নকল উপস্থাপন করে দলিল প্রমাণ 
ধারা ৭৮: 
অন্যান্য সরকারী দলিল প্রমাণ 


Part 3
ধারা ১০১ - ১৬৭
সাক্ষ্য উপস্থাপন ও উহার ফল 

ধারা ১০১: 
প্রমানের দায়িত্ব 
ধারা ১০২: 
সাক্ষীর অনুপস্থিতিতে যেই পক্ষের হার হবে প্রমাণের দায়িত্ব তার 
ধারা ১০৩: 
যিনি বিশ্বাস করতে চাইবেন, প্রমাণের ভার তার উপর 
ধারা ১০৪: 
যেই ব্যাক্তি ঘটনা উপস্থিত করবে, প্রমাণের দায়িত্ব তার উপর 
ধারা ১০৫: 
ব্যতিক্রম দাবির ক্ষেত্রে আসামীকে প্রমাণ করতে হবে যে সে কোন ব্যতিক্রমের দ্বারা নির্দোষ 
ধারা ১০৬: 
যাহার অবগতিতে থাকবে সেই ব্যক্তির উপরই ইহা প্রমাণের দায়িত্ব
ধারা ১০৭: 
কোনো ব্যক্তি জীবিত বা মৃত দাবির ক্ষেত্রে প্রমানের দায়িত্ব 
ধারা ১০৮: 
৭ বছর খবরহীন থাকলে যে জীবিত দাবী করবে প্রমাণের দায়িত্ব তার 
ধারা ১০৯: 
অংশীদার, জমিদার বা প্রজা, মালিক ও প্রতিনিধি দাবির ক্ষেত্রে যে দাবী করবে প্রমাণের দায়িত্ব তার 
ধারা ১১০: 
মালিকানা প্রমানের দায়িত্ব 
ধারা ১১৪: 
যেই সব ঘটনা আদালত অনুমান করতে পারে 
ধারা ১১৫: 
এস্টোপেল বা প্রতিবন্ধনীতি 
ধারা ১১৬: 
প্রজার অস্বীকৃতির বাধা 
ধারা ১১৮: 
সাক্ষীর অযোগ্যতা 
ধারা ১১৯: 
বোবা সাক্ষী 
ধারা ১২০: 
স্বামী বা স্ত্রী সাক্ষী হইবার যোগ্য 
ধারা ১৩৩: 
অপরাধের সহযোগী আসামী সাক্ষীর উপযুক্ত 
ধারা ১৩৭: 
মূল জবানবন্দি, জেরা ও পুন:জবানবন্দি 
ধারা ১৩৮: 
সাক্ষ্য গ্রহণের ক্রম 
ধারা ১৩৯: 
দলিল দাখিল করার জন্য আদেশপ্রাপ্ত ব্যক্তি সাক্ষী বলে গণ্য হবে না 
ধারা ১৪০: 
চরিত্র সম্পর্কে সাক্ষীকে জেরা করা যায় 
ধারা ১৪১: 
ইঙ্গিতপূর্ণ প্রশ্ন (যাহাতে উত্তর সন্নিবেশিত থাকে)
ধারা ১৪২: 
পুন:জবানবন্দিতে বিরুদ্ধপক্ষ আপত্তি করলে ইঙ্গিতপূর্ণ প্রশ্ন করা যায় না 
ধারা ১৪৫: 
সাক্ষীর পূর্বে উল্লেখিত বিষয়ের জেরা 
ধারা ১৪৬: 
জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন 
ধারা ১৫১: 
কেলেঙ্কারি বা অশালীন প্রশ্ন আদালত নিষেধ করতে পারেন 
ধারা ১৫২: 
অপমানজনক ও আক্রমনাত্মক হলে এরূপ প্রশ্ন আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ 
ধারা ১৫৪: 
বৈরী সাক্ষী/ নিজের সাক্ষীকে জেরা করা যায় (২০১৭)
ধারা ১৫৫: 
সাক্ষীর বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে অভিযোগ আনয়ন 
ধারা ১৫৭: 
সাক্ষীর পূর্বে প্রদত্ত বিবৃতি প্রমাণ করা যেতে পারে 
ধারা ১৫৯: 
সাক্ষ্য দানের সময় সাক্ষী আদালতের অনুমতি নিয়ে দলিল দেখে স্মৃতি জাগ্রত করতে পারেন
ধারা ১৬৫: 
বিচারক সাক্ষীকে প্রশ্ন করতে পারেন (২০১৭) 
ধারা ১৬৭: 
অন্যায়ভাবে সাক্ষ গ্রাহ্য কিংবা অগ্রাহ্য হলে তজ্জন্য নতুন করে বিচার হবে না 

Saturday, September 23, 2017

Limitation Act 1908 in Bangla

The Limitation Act 1908 এর ধারা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা 
তামাদি আইনের প্রেক্ষাপট:
প্রথম তামাদি আইন পাশ হয় ১৮৫৯ সালে। পরবর্তীতে ১৮৭১ সালে ও ১৮৭৭ সালে সংশোধিত হয়। সর্বশেষ ১৯০৮ সালে পাশ হয় "The Limitation Act 1908" 

The Limitation Act 1908 এর সাধারণ তথ্য:
প্রকাশিত হয় : 
৭ আগষ্ট ১৯০৮
কার্যকর হয় : 
১ জানুয়ারী ১৯০৯ থেকে 
আইন নং : 
১৯০৮ সনের ৯ নং আইন 
মোট ধারা : 
৩২টি  (বর্তমানে ২৯টি)
মোট তফসিল : 
৩ টি 
১ম তফসিলে অনুচ্ছেদ : 
১৮৩ টি (তামাদি সময়সীমা সম্পর্কে)

ধারা সমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
ধারা ১:  
১লা জানুয়ারী ১৯০৯ থেকে কার্যকর 
ধারা ২: 
সংজ্ঞা সমূহ 
ধারা ২(৪): 
বিবাদী 
ধারা ২(৮): 
বাদী 
ধারা ২(১০): 
মোকদ্দমা 
ধারা ৩: 
তামাদি মেয়াদান্তে দাখিলকৃত মামলা/আপীল খারিজ হবে।
ধারা ৪: 
আদালত বন্ধ থাকাবস্থায় তামাদি মেয়াদ শেষ হলে পরবর্তী কার্যদিবসে মামলা/আপীল দাখিল করা যাবে।
ধারা ৫: 
তামাদি মেয়াদ বৃদ্ধি বা বিলম্ব মওকুফ।
ধারা ৬: 
বৈধ অপারগতায় তামাদি গণনা স্থগিত থাকবে।
ধারা ৭: 
কতিপয় বাদীর মধ্যে একজনের অপারগতা।
ধারা ৮: 
অগ্রক্রয়ের ক্ষেত্রে ধারা ৬ ও ৭ প্রযোজ্য নয়।
ধারা ৯: 
তামাদি গণনা একবার আরম্ভ হলে অবিরাম চলতে থাকবে।
ধারা ১০: 
অছি বা তার প্রতিনিধির বিরুদ্ধে মামলা।
ধারা ১১: 
বৈদেশিক চুক্তির উপর মামলা 
ধারা ১২: 
যে পরিমান সময় গণনা হতে বাদ 
ধারা ১৩: 
বিবাদীর অনুপস্থিতিকালীন সময় গণনা হতে বাদ 
ধারা ১৪: 
ভুল আদালতে অতিবাহিত সময় গণনা হতে বাদ 
ধারা ১৫: 
মোকদ্দমা স্থগিতকালীন সময় গণনা হতে বাদ
ধারা ১৬: 
বিক্রয় রদের ক্ষেত্রে তামাদি সময় 
ধারা ১৭: 
মামলার অধিকার অর্জনের পূর্বে মৃত্যুর ফলাফল 
ধারা ১৮: 
প্রতারণার কারণে তামাদির সময়সীমা বন্ধ থাকে 
ধারা ১৯: 
প্রাপ্তি স্বীকারের ফলাফল 
ধারা ২০: 
দায় পরিশোধের ফলাফল 
ধারা ২১: 
অক্ষম ব্যক্তির প্রতিনিধি 
ধারা ২৩: 
অবিরাম চুক্তি ভঙ্গ বা অন্যায় করা 
ধারা ২৪: 
বিশেষ ক্ষতির কারণ না হওয়ায় মামলা করা না গেলে ক্ষতিপূরণের মামলা
ধারা ২৫: 
দলিলের উল্লেখিত সময় গণনা 
ধারা ২৬: 
সুখাধিকার অর্জন 
ধারা ২৮:

সম্পত্তির অধিকার বিলুপ্তি বা জবর দখল 
ধারা ২৯: 
যে ক্ষেত্রে তামাদি বিধান প্রযোজ্য নয় 

Specific Relief Act 1877 in Bangla

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ Specific Relief Act 1877 সুনির্দিষ্ট প্রতিকার: বাদী আরজিতে যে প্রতিকার প্রার্থনা আদালত যদি তাকে সেই প...