Saturday, May 13, 2017

Bar Council Exam MCQ final Suggestion

Bangladesh Bar Council এর Syllabus অনুযায়ী Advocate তালিকাভুক্তি পরীক্ষার MCQ এর জন্য 
Written by Muhammad Mohiuddin, LLB MBA

Syllabus for the MCQ exam of Bangladesh Bar Council

SL No   Name of Acts                                              Marks
1.          The Code of Civil Procedure, 1908              20
2.          The Specific Relief Act, 1877                      10
3.          The Code of Criminal Procedure, 1898        20
4.          Penal Code, 1860                                          20
5.          The Evidence Act, 1872                               15
6.          The Limitation Act, 1908                             10
7.          The Bangladesh Legal Practitioners and 
             Bar Council Orders & Rules 1972                 5 
                                                                                100



Group A 
The Code of Civil Procedure, 1908
Total Question-20
Total Marks-20
১. দেওয়ানি কার্যবিধির সম্পূর্ণ নাম কি ?
উত্তরঃ দেওয়ানি কার্যবিধি,১৯০৮ (The Code of Civil Procedure,1908)
২. দেওয়ানি কার্যবিধি কখন প্রবর্তিত/প্রণীত/প্রকাশিত হয় ?
উত্তরঃ:  ২১ মার্চ ১৯০৮ সালে 
৩. দেওয়ানি কার্যবিধি সর্ব প্রথম কখন প্রকাশিত হয় ?
উত্তরঃ ১৮৫৯ সালে 
৪. দেওয়ানি কার্যবিধি ১৯০৮ সালের কত নং আইন ?
উত্তরঃ ৫ নং আইন  
৫. দেওয়ানি কার্যবিধি কখন থেকে কার্যকর হয় ?
উত্তরঃ ১ জানুয়ারী ১৯০৯ থেকে
৬.  দেওয়ানি কার্যবিধি কি ধরণের আইন ?
উত্তর: পদ্ধতিগত আইন (Procedural Law)  ও কার্যপ্রণালী সংক্রান্ত আইন  
৭. দেওয়ানি কার্যবিধিতে মোট কতটি ধারা আছে ?
উত্তরঃ: ১৫৮ টি
৮. দেওয়ানি কার্যবিধিতে মোট কতটি আদেশ আছে ?
উত্তরঃ  ৫১ টি
৯. দেওয়ানি কার্যবিধিতে মোট কতটি তফসীল (Schedule) আছে ?
উত্তরঃ  ৫ টি
১০. ধারাগুলো পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারে কে ?
উত্তরঃ দেশের আইনসভা/জাতীয় সংসদ 
১১. আদেশগুলো পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারে কে ?
উত্তরঃ - সুপ্রীম কোর্ট (১২২ ধারা)
১২. ১৮৮২ সালের দেওয়ানি কার্যবিধিতে মোট কতটি ধারা ছিল ?
উত্তরঃ ৬৫৩ টি
১৩. দেওয়ানি মামলা কাকে বলা হয় ?
উত্তরঃ সকল প্রকার স্বত্বের মামলাকে 
১৪. নতুন প্রণীত রুলসগুলোতে সম্মতি লাগবে কার ? 
উত্তরঃ  রাষ্ট্রপতির
১৫. দেওয়ানি কার্যবিধির সংজ্ঞাসমূহ কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ২ ধারায়   
১৬. কোড (Code) এর সংজ্ঞা  কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ২(১) ধারায়   
১৭. ডিক্রি (decree) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ২(২) ধারায়
১৮. ডিক্রি (decree) কত প্রকার ?
উত্তরঃ - ২ প্রকার। যথা প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি
১৯. ডিক্রীদার (decree holder) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ২(৩) ধারায়
২০. যেই ব্যক্তির পক্ষে ডিক্রি মঞ্জুর করা হয় তাকে কি বলে ?
উত্তরঃ   ডিক্রীদার (decree holder) বলে
২১. জেলা (District) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ   ২(৪) ধারায়
২২. বিচারক (Judge) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ   ২(৮) ধারায়
২৩. দেনাদার/দায়িক (Judgement Debtor) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ   ২(১০) ধারায়
২৪. যেই ব্যক্তির বিপক্ষে ডিক্রি মঞ্জুর করা হয় তাকে কি বলে ?
উত্তরঃ   দেনাদার/দায়িক (Judgement Debtor) বলে
২৫. বৈধ বা আইনানুগ প্রতিনিধি (Legal Representative) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ২(১১) ধারায় 
২৬. অন্তর্বর্তীকালীন মুনাফা (Means Profit) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ   ২(১২) ধারায়
২৭. নিয়মাবলী (Rule) এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ২(১৮) ধারায়
২৮. রায় হচ্ছে কি ?
উত্তরঃ  ডিক্রি বা আদেশের ভিত্তি 
২৯. মিনস প্রফিট (Means Profit) এর শর্ত হচ্ছে কি ? 
উত্তরঃ  বেআইনী দখলকার ব্যক্তি সম্পত্তি হতে মুনাফা লাভ করতে হবে 
৩০. আদেশ হচ্ছে কি ?
উত্তরঃ দেওয়ানী আদালতের কোনো সিদ্ধান্তের আনুষ্ঠানিক প্রকাশ যা ডিক্রি নয় ।
৩১. CPC এর পূর্ণাঙ্গ রূপ কি ?
উত্তরঃ  Code of Civil Procedure  
৩২. দেওয়ানী মোকদ্দমা দায়ের করার কারণকে কি বলে ?
উত্তরঃ  নালিশের কারণ (Cause of Action) বলা হয়
৩৩. প্রত্যাখ্যানের আদেশ হচ্ছে কি ?
উত্তরঃ  ডিক্রী (Decree)
৩৪. নামঞ্জুর (Reject Order) এর আদেশ/সিদ্ধান্ত কি ? 
উত্তরঃ আদেশ (Order)
৩৫. দেওয়ানি আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে কি করা যায় ?
উত্তরঃ রিভিশন (Revision) বা বিবিধ আপীল (Miscellaneous Appeal)
৩৬. পক্ষে ডিক্রী হলে কি করতে হয় ? 
উত্তরঃ  ডিক্রী জারীর আবেদন করতে হয়।
৩৭. বিপক্ষে ডিক্রী হলে কি করতে হয় ? 
উত্তরঃ আপীল আবেদন করতে হয় 
৩৮. কায়মোকাম কি ?
উত্তরঃ বাদীর  বা বিবাদীর উত্তরাধিকারীকে মোকদ্দমায় পক্ষভুক্ত করাকে কায়মোকাম বলে।
৩৯Lispendens/A pending suit/অমীমাংসিত মোকদ্দমা কি ? 
উত্তরঃ "যথাযথ এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে কোনো বৈধ স্বত্ব সম্পর্কে কোনো মোকদ্দমাচলাকালে বাদী বা বিবাদী নালিশী সম্পত্তি কোনোভাবেই হস্তান্তর করতে পারেনা" এই নীতিকে Lispendens বলে 
৩৯. Pendente lite nihil innovator এর অর্থ কি ? 
উত্তরঃ "মোকদ্দমা রুজু অবস্থায় নতুন মোকদ্দমা সৃষ্টি করা উচিত নয়"
৪০. Lispendens নীতিটি কোথায় আছে ?
উত্তরঃ কমন ল এর একটি নীতি যা আছে সম্পত্তি হস্তান্তর আইন ১৮৮২ এর ৫২ ধারায় 
৫৩. দেওয়ানি আদালতের সকল প্রকার দেওয়ানি প্রকৃতির মোকদ্দমার 
    বিচার করার ক্ষমতা থাকবে/ দেওয়ানি আদালতের সাধারণ  
   এখতিয়ার কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৯ ধারায়।
৫৪. দেওয়ানি আদালতের এখতিয়ার কয় ভাগে বিভক্ত ?
উত্তরঃ  ভাগে বিভক্ত। যথা: 
     (ক) বিষয়বস্তুর এখতিয়ার (Jurisdiction of Subject matter)
     (খ) আর্থিক এখতিয়ার (pecuniary Jurisdiction)
     (গ) আঞ্চলিক এখতিয়ার (Territorial Jurisdiction)
৫৫. আদালতের আর্থিক এখতিয়ার নির্ধারিত হয় কোন ধারায় ?
উত্তরঃ "দেওয়ানি আদালত আইন ১৮৮৭" এর ১৯ ধারা মোতাবেক।
৫৬. আর্থিক এখতিয়ার কয় ভাগে বিভক্ত ?
উত্তরঃ দুই ভাগে বিভক্ত। যথা: 
    (ক) আদি/মৌলিক/মূল এখতিয়ার (Original Jurisdiction)
    (খ) আপীল এখতিয়ার (Appellate Jurisdiction)
৫৭. সহকারী জজ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার - 
উত্তরঃ ২ লক্ষ টাকা
৫৮. সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার -
উত্তরঃ ৪ লক্ষ টাকা 
৫৯. যুগ্ম জেলা জজ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার -
উত্তরঃ অসীম 
৬০. জেলা জজ আদালতের আপীল এখতিয়ার - 
উত্তরঃ ৫ লক্ষ্য টাকা।
(বিঃ দ্রঃ ২০১৬ সালের "দেওয়ানি আদালত আইন ১৮৮৭" এর সংশোধনীতে নতুন আর্থিক হার নির্ধারিত হয়েছিল কিন্তু হাইকোর্ট উহা স্থগিত করায় পূর্বের আর্থিক হার বলবৎ আছে। তাই পূর্বের এখতিয়ার মোতাবেক এখানে লিখেছি) 
৬১. আদি এখতিয়ার আছে কার - 
উত্তরঃ সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ ও যুগ্ম জেলা জজ আদালতের
৬২. আপীল এখতিয়ার আছে কার  ?
উত্তরঃ জেলা জজ আদালতের
৬৩. কোন আদালত মূল মোকদ্দমা গ্রহণ করতে পারে না/কোন আদালতের আদি এখতিয়ার নাই ?
উত্তরঃ জেলা জজ আদালত। 
৬৪. কোনো মোকদ্দমাই সরাসরি গ্রহণ করতে পারে না কোন আদালত ?
উত্তরঃ অতিরিক্ত জেলা জজ আদালত।   
৬৫. Res subjudice কত ধারায় ? 
উত্তরঃ ১০ ধারায়।
৬৬. Res subjudice এর অর্থ  কি ? 
উত্তরঃ আদালতের বিচারাধীন বিষয় ।
৬৬. Res subjudice এর নীতি কি ? - 
উত্তরঃ "এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে বিচারাধীন কোনো মোকদ্দমা পূনরায় দায়ের করা যাবে না"
৬৭. Res judicata/দোবারা দোষ/পূর্ববিচার সিদ্ধান্ত কত ধারায়
উত্তরঃ ১১ ধারায়।
৬৮. Res judicata অর্থ কি 
উত্তরঃ যাহা ইতিপূর্বে নিষ্পত্তি হয়েছে ।
৬৯. Res judicata এর নীতি কি ? 
উত্তরঃ  "এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে একবার নিস্পত্তিকৃত মোকদ্দমা পূনরায় দায়ের করা যাবে না" 
৭০. প্রকৃতিগত দিক থেকে Res judicata কত প্রকার ?
উত্তরঃ ২ প্রকার । যথাঃ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ 
৭১. Res subjudice ও Res judicata শব্দ দুটি হচ্ছে -
উত্তরঃ ল্যাটিন শব্দ ।
৭২. পূনরায় মোকদ্দমা করার বাধা সম্পর্কে বলা আছে - ১২ ধারায় ।
৭৩. মোকদ্দমার দায়েরের স্থান বা আদালত সম্পর্কে -  
উত্তরঃ ১৫ - ২০ ধারায়
৭৪. প্রতিটি মামলা দায়ের করতে হবে 
উত্তরঃ এখতিয়ার সম্পন্ন সর্বনিম্ন আদালতে ইহা  - ১৫ ধারায়
৭৫. মোকদ্দমার বিষয়বস্তু যেখানে মোকদ্দমা সেখানে কোন ধারায় ? 
উত্তরঃ ১৬ ধারায় 
৭৬. নালিশী সম্পত্তি একটি আদালতের এখতিয়ারে থাকলে আদালত নির্ধারণ হবে - 
উত্তরঃ ১৬ ধারা অনুযায়ী।
৭৭. নালিশী সম্পত্তি দুইটি আদালতের এখতিয়ারে থাকলে আদালত নির্ধারণ হবে - 
উত্তরঃ ১৭ ধারা অনুযায়ী। 
৭৮. নালিশী সম্পত্তি অনির্দিষ্ট আদালতের এখতিয়ারে থাকলে আদালত নির্ধারণ হবে - 
উত্তরঃ ১৮ ধারা অনুযায়ী। 
৭৯. ক্ষতিপূরণের মোকদ্দমায় আদালত নির্ধারণ হবে - 
উত্তরঃ ১৯ ধারা অনুযায়ী।  
৮০. বিরোধীয় সম্পত্তি দুই জেলায় হলে - 
উত্তরঃ মোকদ্দমা দুই জেলার যেকোনো আদালতে।
৮১. বাংলাদেশে  দেওয়ানি আদালত - ৫ প্রকারের। যথাঃ 
    (I) জেলা আদালত (District Judge)
    (II) অতিরিক্ত জেলা আদালত (Additional District Judge)
    (III) যুগ্ম জেলা জজ আদালত (Joint District Judge)
    (IV) সিনিয়র সহকারী জজ (Senior Assistant Judge)
    (V) সহকারী জজ (Assistant Judge)
৮২. মোকদ্দমা দায়ের সম্পর্কে -
উত্তরঃ ২৬ ধারায় 
৮৩. দেওয়ানী মোকদ্দমা দায়ের করতে হয় কিভাবে ?
উত্তরঃ আরজি পেশের মাধ্যমে  (২৬ ধারায়)
৮৪. মোকদ্দমা সঠিকভাবে দায়ের করার পরবর্তী পদক্ষেপ কি ?
উত্তরঃ বিবাদীর নামে সমন জারী।
৮৫. মোকদ্দমা দায়েরের সময় আদালতে কয়টি আরজির কপি জমা দিতে হয়?
উত্তরঃ ১ কপি ।
৮৬. মোকদ্দমা দায়েরের সময় আদালতে আরজির কপির সাথে আরজির অবিকল নকল কত কপি দাখিল করতে হবে - 
উত্তরঃ যতজন বিবাদী ততকপি।
৮৭. বাংলাদেশের বাইরে বসবাসরত কোনো ব্যক্তিকে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য আদালত কি করবে ?
উত্তরঃ অনুরোধপত্র পাঠাবে।
৮৮. যতজন বিবাদী তত কপি আরজির নকল কেন দিতে হয় ?
উত্তরঃ সমন জারীর জন্য।
৮৯. মোকদ্দমার পক্ষসমূহ কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১ ।
৯০. মোকাবেলা বিবাদী কি ?
উত্তরঃ যাহার বিপক্ষে কোনো প্রতিকার চাওয়া হয়না, তবে তাহার উপস্থিতিতে মামলা নিষ্পত্তির প্রয়োজন হয়।
৯১. হুন্ডি মোকদ্দমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১ বিধি ৬ ।
৯২. পক্ষভুক্ত (Joinder) কি ? 
উত্তরঃ পক্ষসমূহের নাম মোকদ্দমায় যুক্ত করা ।
৯৩. অপ-সংযোগ (Mis joinder of parties) কি ?
উত্তরঃ ভুল করে কাউকে মামলায় পক্ষভুক্ত করা।
৯৪. অ-সংযোগ/পক্ষসমূহের অভাব (Non-joinder of parties) কি ?
উত্তরঃ আবশ্যকীয় পক্ষকে মামলায় পক্ষভুক্ত না করা।
৯৫. অ-সংযোগ/পক্ষসমূহের অভাব হলে কি করতে হয় ?
উত্তরঃ নাম যুক্ত করার আবেদন করতে হয়।
৯৬. মোকদ্দমা চলাকালীন কোনো পক্ষ মারা গেলে কি করতে হয় ?
উত্তরঃ বৈধ প্রতিনিধিকে পক্ষভুক্ত করার আবেদন করতে হয়।
৯৭. বিচারাধীন কোনো মামলায় কোনো পক্ষ স্থলাভিষিক্ত হলে তার ক্ষেত্রে ঐ মামলাটি কখন দাখিল হয়েছে মর্মে ধরে নেয়া হয় ?
উত্তরঃ যখন সে স্থলাভিষিক্ত হয়।  
৯৮. Pleadings (প্লিডিংস) কি ? 
উত্তরঃ আরজি (Plaint) ও লিখিত জবাব (Written Statement) ।
৯৯. এডভোকেটের মাধ্যমে দাখিলকৃত দেওয়ানি মামলায় আরজিতে কার দস্তখত/স্বাক্ষর (Sign) প্রয়োজন ?
উত্তরঃ এডভোকেট ও বাদী বা তার প্রতিনিধির।
১০০. এডভোকেটের মাধ্যমে দাখিলকৃত দেওয়ানি মামলায় জবাবের সত্যাখ্যান (Verification) অংশে কার দস্তখত থাকবে ?
উত্তরঃ জবাব সম্মন্ধে ওয়াকেফহাল ব্যক্তির ।

১০১. আরজির সত্যাখ্যানে (Verification) স্বাক্ষর করবে কে ?
উত্তরঃ বাদী ।
১০২.  আরজিরতে  ভুল থাকলে কি করতে হবে ?
উত্তরঃ সংশোধনের আবেদন করতে হয়।
১০৩.  প্লিডিংস সংশোধনের আবেদন কোথায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৬(১৭)
১০৪. Pleadings সংশোধন করা যায় কখন ?
উত্তরঃ Proceedings (প্রসিডিংস) এর যেকোনো পর্যায়ে ।
১০৫. আরজি সংশোধনের আবেদন প্রত্যাখ্যান করা করা হয় কখন ?
উত্তরঃ যেক্ষেত্রে মোকদ্দমার বিলম্বের উদ্দেশ্যে আবেদন করা হয়। 
১০৬. আরজি সংশোধনের আবেদন নামঞ্জুরের প্রতিকার কি 
উত্তরঃ রিভিশন (Revision)
১০৭. আরজি  কি ? 
উত্তরঃ নালিশের কারণ ও উহার প্রতিকারের প্রার্থনা সম্বলিত বাদীর আবেদন।
১০৮. আরজিতে দেওয়ানি মামলার মূল্যমান দেখানো হয় কেন ?
উত্তরঃ আদালতের এখতিয়ার নির্ধারণের জন্য। 
১০৯. আরজিতে উত্থাপিত দাবি সমর্থনকারী দলিলাদি বাদীর দখলে না থাকলে কি করবেন ?
উত্তরঃ দলিলের তালিকাসহ দখলকারের নাম আদালতে দাখিল করতে হবে ।
১১০. আরজির বিষয়বস্তু কত আদেশে ?
উত্তরঃ আদেশ ৭(১-৯)
১১১. আরজির ফেরত (Return of Plaint) কত আদেশে ?
উত্তরঃ আদেশ ৭(১০)
১১২.আরজি ফেরত আবেদন কে করেন ?
উত্তরঃ বাদী।
১১৩. ভুল আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করা হলে বাদী কি করবেন ?
উত্তরঃ আরজি ফেরতের আবেদন করবেন।
১১৪. ভুল আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করা হলে বিবাদী কি করবেন ?
উত্তরঃ আরজি খারিজের আবেদন করবেন।
১১৫. ভুল আদালতে মোকদ্দমা দায়েরের ফল কি ?
উত্তরঃ আরজি ফেরত। 
১১৬. আরজির খারিজ (Rejection of Plaint) কত আদেশে ?
উত্তরঃ আদেশ ৭(১১)
১১৭. আরজির খারিজ (Plaint Rejection) কি ?
উত্তরঃ আদেশ ৭(১১) এ বর্ণিত ত্রুটিসমূহ আরজিতে থাকলে আদালত তাহা প্রত্যাখ্যান করেন ইহাই আরজির খারিজ (Plaint Rejection) ।
১১৮. আরজির খারিজ/প্রত্যাখ্যান (Rejection of Plaint) আবেদন কে করেন ?
উত্তরঃ বিবাদী।
১১৯. মোকদ্দমার মূল্যমান শুদ্ধ করার জন্য বা প্রয়োজনীয় স্ট্যাম্প দাখিল করার জন্য আদালত কতদিন সময় নির্ধারণ করতে পারবেন ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ২১ দিন ।
১২০. আরজি খারিজ হলে কি ঘটে ?
উত্তরঃ ঐ অবস্থায় উক্ত মোকদ্দমার কার্যক্রমের পরিসমাপ্তি ঘটে।
১২১. আরজি খারিজ হলে বাদীর প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ তামাদি মেয়াদের মধ্যে হলে নতুন আরজি দাখিল করা যায়, আপীল করা যায়, কোর্ট ফিস কম দিলে ১৪৯ ধারায় দরখাস্ত দাখিল করা যায়।
১২২. আরজি খারিজের আবেদন মঞ্জুর হলে কি করতে হবে ?
উত্তরঃ আপীল আবেদন।
১২৩. আরজি খারিজের আবেদন না-মঞ্জুর হলে কি করতে হবে ?
উত্তরঃ রিভিশন আবেদন।
১২৪. আরজি খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করলে সেটাও খারিজ হলে কি করতে হবে ?
উত্তরঃ রিভিশন আবেদন।

১২৫. মামলার আরজি বাতিল হয় কোন ক্ষেত্রে ?
উত্তরঃ রেস্ জুডিকেটা বারিত হলে।
১২৬. নির্ধারিত সময়ে বাদী স্ট্যাম্প পেপার সরবরাহে ব্যর্থ হলে কি হবে ?
উত্তরঃ আরজি নাকচের আদেশ।
১২৭. আরজিতে মামলার কারণ উল্লেখ না করলে কি হবে ? 
উত্তরঃ আরজি নাকচের আদেশ।
১২৮. আরজি খারিজ/প্রত্যাখ্যানের/নাকচের সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ ডিক্রী।
১২৯. লিখিত জবাব ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৮
১৩০. লিখিত জবাব দাখিল করার সর্বোচ্চ সময় কত ?
উত্তরঃ ২ মাস ।
১৩১. নির্ধারিত সময় জবাব দাখিল না করলে কি হবে ?
উত্তরঃ এক তরফ নিষ্পত্তি হবে।
১৩২. আরজিতে উত্থাপিত বক্তব্য বিবাদীর জবাবে নির্দিষ্টভাবে অস্বীকার না করলে কি হবে ?
উত্তরঃ উক্ত বক্তব্য স্বীকৃত বলে গণ্য হবে।
১৩৩. আরজিতে উত্থাপিত বক্তব্য বিবাদীর জবাবে নির্দিষ্টভাবে অস্বীকার না করলে কি হবে ?
উত্তরঃ উহা বিবাদীর স্বীকৃতি বলে গণ্য হবে।
১৩৪. Set off বা পাল্টা দাবী কখন হতে পারে ?
উত্তরঃ  অর্থের মামলায়।
১৩৫. Set off বা পাল্টা দাবী কে করে ?

উত্তরঃ  বিবাদী।
১৩৬. সমন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ২৭ আদেশ ৫ 
১৩৭. বিবাদীর প্রতি কিভাবে সমন জারি হতে পারে ?
উত্তরঃ তিন ভাবে । যথাঃ ব্যক্তিগতভাবে, বিকল্পভাবে (লটকাইয়া/দৈনিক পত্রিকায়) ও ডাকযোগে। 
১৩৮. সমনের সঙ্গে কি থাকতে হবে ?
উত্তরঃ আরজির নকল।
১৩৯. বিকল্প সমন জারী (Substituted Service) কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৫(২০)
১৪০. আবিষ্কার বা উদঘাটন (Discovery) কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১১ বিধি ১ - ১১
১৪১. কত দিনের মধ্যে প্রশ্নমালা দাখিল করতে হবে  ?
উত্তরঃ বিচার্য বিষয় প্রণয়নের তারিখ হতে ১০ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে
১৪২. কত দিনের মধ্যে প্রশ্নমালার উত্তর দাখিল করতে হবে  ?
উত্তরঃ ১০ দিনের মধ্যে শপথনামার দ্বারা
১৪৩. প্রশ্নমালা অযৌক্তিক বা কুৎসামূলক হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ প্রশ্নমালা জারির ৭ দিনের মধ্যে উহা কেটে ফেলার আবেদন করতে হবে।
১৪৪. প্রশ্নমালা অযৌক্তিক বা কুৎসামূলক হলে কে খরচ প্রদান করবে ?
উত্তরঃ দোষীপক্ষ 
১৪৫. পরিদর্শন কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১১ (১২-২০)
১৪৬. শুনানীর তারিখে বাদী বিবাদী অনুপস্থিত থাকলে কি হবে ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা খারিজের আদেশ ।
১৪৭. শুনানীর তারিখে বাদী অনুপস্থিত এবং বিবাদী উপস্থিত থাকলে কি হবে ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা খারিজের আদেশ ।
১৪৮. বাদী বিনা পদক্ষেপে অনুপস্থিত থাকলে কি হবে ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা খারিজের আদেশ ।
১৪৯. বাদী কর্তৃক খরচ প্রদানে ব্যর্থতায় সমন জারি না হলে কি হবে ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা খারিজের আদেশ ।
১৫০. বাদী সমন জারির জন্য ডাক মাশুল না দিলে কি হবে ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা খারিজের আদেশ ।
১৫১. শুনানীর তারিখে বাদী উপস্থিত এবং বিবাদী  অনুপস্থিত থাকলে কি হবে ?
উত্তরঃ সমন যথারীতি জারী হলে এক তরফা (Ex-parte) নিষ্পত্তি হবে ।
১৫২. এক তরফা (Ex-parte) ডিক্রী হলে বিবাদীর প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ ৩০ দিনের মধ্যে ডিক্রী রদের আবেদন,
           ৯৬ ধারায় উচ্চ আদালতে ডিক্রী রদের জন্য আপীল আবেদন,
           আদেশ ৪৭(১) অনুযায়ী এক তরফা ডিক্রী রদের আবেদন অথবা 
           প্রতারণা করে সমন গোপন করলে ৩ বছরের মধ্যে ডিক্রী রদের মোকদ্দদমা
১৫৩. সমন বিনা জারিতে ফেরত আসার কত দিনের মধ্যে বাদীপক্ষ পদক্ষেপ না নিলে মোকদ্দমা খারিজ হয়  ?
উত্তরঃ তিন মাস।
১৫৪. এক তরফা মোকদ্দদমা খারিজ (Dismiss)/মোকদ্দদমা খারিজ কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৯(৩) ও ৯(৮) 
১৫৫. তদবিরের অভাবে খারিজ আদেশ রদ/রহিত করার সর্বোচ্চ খরচ কত ?
উত্তরঃ ১০০০ টাকা ।
১৫৬. মোকদ্দদমা খারিজের সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ ডিক্রী ।
১৫৭. পুনর্বহালের আবেদন না মঞ্জুর হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ বিবিধ আপীল।
১৫৮. ছানি মোকদ্দদমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৯(৪), ৯(৯) ও ৯(১৩)।
১৫৯. বাদী বিবাদী অনুপস্থিতির জন্য মোকদ্দদমা খারিজ হলে ছানি মোকদ্দদমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৯(৪)।
১৬০. বাদী অনুপস্থিত এবং বিবাদীর উপস্থিতির জন্য মোকদ্দদমা খারিজ হলে ছানি মোকদ্দদমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৯(৯)।
১৬১. আদি এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতের এক তরফা ডিক্রীর বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ পক্ষের প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ আপীল।
১৬২. ছানি মোকদ্দদমার সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ আদেশ।
১৬৩. ছানি মোকদ্দদমার খারিজ হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ বিবিধ আপীল।
১৬৪. পক্ষগণের জবানবন্দি কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১০ ।
১৬৫. পক্ষ বা পক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দি কিভাবে হয় ?
উত্তরঃ মৌখিকভাবে।
১৬৬. বিচারক কর্তৃক জবানবন্দির সারমর্ম লিখিত অবস্থায় আনতে হবে কেন ?
উত্তরঃ কারণ ইহা নথির অংশে পরিণত হবে।
১৬৭. আইনজীবি কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকার করলে বা অসমর্থ হলে কি হবে ?
উত্তরঃ আদালত মোকদ্দমা স্থগিত রেখে সংশ্লিষ্ট পক্ষকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিবেন ।
১৬৮. ব্যক্তিগতভাবে হাজির হওয়ার নির্দেশ প্রাপ্ত ব্যক্তি যৌক্তিক কারণ ব্যতীত হাজির না হলে কি হবে ?
উত্তরঃ আদালত তার বিরুদ্ধে রায় দিতে পারেন ।
১৬৯. বিচার্য বিষয় কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১৪ ।
১৭০. বিচার্য বিষয় কি ?
উত্তরঃ এক পক্ষ কর্তৃক স্বীকৃত অপর পক্ষ কর্তৃক অস্বীকৃত প্রত্যেকটি বিষয়
১৭১. বিচার্য বিষয় কত প্রকার ?
উত্তরঃ দুই প্রকার । যথাঃ তথ্যগত ও আইনগত বিচার্য বিষয় ।
১৭২. কত দিনের মধ্যে বিচার্য বিষয় প্রণয়ন করতে হবে ?
উত্তরঃ প্রথম শুনানি বা লিখিত জবাব দাখিলের ১৫ দিনের মধ্যে যাহা আগে হয় ।
১৭৩. একই মোকদ্দমায় তথ্যগত ও আইনগত বিচার্য বিষয় উদ্ভব হলে কি হবে ?
উত্তরঃ আদালত প্রথমে আইনগত বিচার্য বিষয়গুলি নিষ্পত্তি করবেন ।
১৭৪. কখন বিচার্য বিষয় সংশোধন ও কর্তন করা যায় ?
উত্তরঃ ডিক্রী প্রদানের পূর্বে আদালতের প্রয়োজন অনুসারে যেকোনো সময়।
১৭৫. কখন বিচার্য বিষয় কর্তন করা যায় ?
উত্তরঃ ডিক্রী প্রদানের পূর্বে যেকোনো সময় আদালতের কাছে ডিক্রী ভ্রান্তভাবে প্রণীত হয়েছে বলে মনে হলে।
১৭৬. কখন চূড়ান্ত শুনানীর তারিখ ধার্য করা হয় ?
উত্তরঃ বিচার্য বিষয় প্রণয়নের পর ১২০ দিনের মধ্যে।
১৭৭. বিচার্য বিষয় কিসের উপর ভিত্তি করে প্রণয়ন করা হয় ?
উত্তরঃ বাদীর আরজি ও বিবাদীর জবাব পাঠ করে।
১৭৮. মূলতবি কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১৭ 
১৭৯. মূলতবি কি ?
উত্তরঃ মোকদ্দমার শুনানী স্থগিত রাখা
১৮০. কখন মূলতবি করা হয় ?
উত্তরঃ মোকদ্দমার যেকোনো স্তরে কোনো পক্ষ যথেষ্ট কারণ দর্শিয়ে সময় প্রার্থনা করলে অথবা আদালত প্রয়োজন মনে করলে।
১৮১. কোনো পক্ষের সময় প্রার্থনায় খরচা প্রদান ছাড়া আদালত কতবার সময় মঞ্জুর/মূলতবি করতে পারেন ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ বার ।
১৮২. কোনো পক্ষের সময় প্রার্থনায় খরচা প্রদানসহ আদালত কতবার সময় মঞ্জুর/মূলতবি করতে পারেন ?
উত্তরঃ ৩ বার।
১৮৩. দেওয়ানি মামলায় সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন কত টাকা মূলতবি খরচ (Adjournment Cost) দেয়া যেতে পারে ?
উত্তরঃ সর্বনিম্ন ২০০ এবং সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা।
১৮৪. উভয় পক্ষ মূলতবির দরখাস্ত করলে এবং খরচাসহ মঞ্জুর হলে খরচ কোথায় জমা হবে ?
উত্তরঃ রাষ্ট্রের রাজস্ব খাতে।
১৮৫. মোকদ্দমার শুনানী ও সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ১৮
১৮৬. কে শুনানী আরম্ভ করবে ?
উত্তরঃ বাদীপক্ষ
১৮৭. বিবাদী বাদীর অভিযোগসমূহ স্বীকার করলে কে শুনানী আরম্ভ করবে ?উত্তরঃ বিবাদীপক্ষ
১৮৮. কোনো আদালত দৈনিক কার্যতালিকায় কয়টি মামলা চূড়ান্ত শুনানীর জন্য ধার্য করতে পারেন ?
উত্তরঃ ৫ টি ।
১৮৯. Affidavits (হলফনামা ) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ১৩৯ এবং আদেশ ১৯ 
১৯০. হলফনামায় সাক্ষ্যদাতার শপথ কে পরিচালনা করেন ?
উত্তরঃ যেকোনো আদালত বা ম্যাজিস্ট্রেট, 
          সুপ্রীম কোর্ট কর্তৃক নিযুক্ত কোনো কর্মকর্তা বা 
          সরকার কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত অপর কোনো আদালত যে ব্যক্তিকে নিয়োগ          করেন।
১৯১. জনশ্রুতিমূলক বা বিবর্তনমূলক কোনো বিষয় শপথনামায় বর্ণনা করা হলে কে খরচ বহন করবে ?
উত্তরঃ প্রত্যেক শপথনামার খরচ উহা দাখিলকারী পক্ষ বহন করবে।
১৯২. রায় ঘোষণার পূর্বে গ্রেফতার এবং ক্রোকাদেশ কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৩৮
১৯৩. আদালত কখন রায় ঘোষণার পূর্বে গ্রেফতারী পরোয়ানা দিতে পারেন ?
উত্তরঃ আত্মগোপন বা আদালতের স্থানীয় সীমানা ত্যাগ করলে ।
১৯৪. কোন মামলায় আদালত রায় ঘোষণার পূর্বে গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যু করতে পারেন ?
উত্তরঃ অর্থ মামলায়।
১৯৫. রায় ঘোষণার পূর্বে গ্রেফতার কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৩৮ (১-৪)
১৯৬. রায় ঘোষণার পূর্বে ক্রোকাদেশ কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৩৮ (৫-১২)
১৯৭. রায়ের পূর্বে ক্রোকযোগ্য নয় কি ?
উত্তরঃ জমির ফসল ।
১৯৮. অর্থ আদায়ের মামলায় বিবাদী জমি বিক্রয় করতে চাইলে কি হবে ?
উত্তরঃ রায়ের পূর্বে জমি ক্রোক।
১৯৯. অর্থ আদায়ের মামলা (Money Suit) দায়েরের পর কি করবেন ?
উত্তরঃ রায়ের পূর্বে জমি ক্রোকের আবেদন।
২০০. তত্ত্বাবধায়ক (Receiver) কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৪০

২০১.  তত্ত্বাবধায়ক (Receiver) কি ?
কোনো মোকদ্দমার সম্পত্তি তত্ত্বাবধানের জন্য আদালত কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে তত্ত্বাবধায়ক বলে।
২০২. রিসিভার ব্যবস্থার উৎপত্তি সর্বপ্রথম কোথায় ?
উত্তরঃ ইংল্যান্ডে ।
২০৩. রিসিভার নিয়োগ করা কেন/ উদ্দেশ্য কি ?
উত্তরঃ মোকদ্দমার বিষয়বস্তুকে ক্ষতি ও ধ্বংস হতে রক্ষা করা এবং পক্ষসমূহের অধিকার সংরক্ষণ করার জন্য।
২০৪. রিসিভার নিয়োগ ও তার পারিশ্রমিক কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৪০(১,২)
২০৫. রিসিভারের স্বেচ্ছাকৃত ত্রুটি বা অবহেলার জন্য সম্পত্তির ক্ষতি হলে কি করা হবে ?
উত্তরঃ আদালত রিসিভারের সম্পত্তি নিলামে বিক্রয় করে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারবেন।
২০৬. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা (Temporary Injunction) কত ধারায় ?
উত্তরঃ দেওয়ানি কার্যবিধি আদেশ ৩৯ এবং সুনির্দিষ্ট আইন ১৮৭৭ এর ৫৩ ধারায় ।
২০৭. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা এক তরফা হলে কত দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি হবে ?
উত্তরঃ অপর পক্ষের উপস্থিত হওয়ার ৭ দিনের মধ্যে ।
২০৮. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদনকারীর বিরুদ্ধে মোকদ্দমার রায় হলে 
কি হবে ?
উত্তরঃ অপর পক্ষের ক্ষতি হলে আদালত সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ মঞ্জুর করতে পারেন ।
২০৯.  নিষেধাজ্ঞার আদেশ কত প্রকার হতে পারে ?
উত্তরঃ ৫ প্রকার । যথাঃ (অন্তর্বর্তীকালীন,অস্থায়ী,স্থায়ী,চিরস্থায়ী,আদেশমূলক)
২১০. অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা (Ad-interim injunction) কখন মঞ্জুর করা হয় ?
উত্তরঃ অপর পক্ষকে নোটিশ জারির পূর্বে
২১১. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা (Temporary Injunction) কখন মঞ্জুর করা হয় ?
উত্তরঃ উভয় পক্ষের শুনানীর পর
২১২. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা (Permanent/Perpetual injunction) কখন মঞ্জুর করা হয় ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য গ্রহণ ও বিচারের মাধ্যমে
২১৩. চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা কখন মঞ্জুর করা হয় ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য গ্রহণ ও বিচারের মাধ্যমে
২১৪. কখন এক তরফাভাবে অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা হবে না ?
উত্তরঃ সরকারের বিরুদ্ধে ।
২১৫. আদেশমূলক নিষেধাজ্ঞা (Mandatory Injunction) কি ?
উত্তরঃ নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের আদেশ।
২১৬. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আপীল কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৯৬ ধারায়।
২১৭. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আপীল কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ১০৪ ধারায়।
২১৮. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ ডিক্রী ।
২১৯. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত কি ?
উত্তরঃ আদেশ 
২২০. অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার আবেদন নামঞ্জুর করলে কি হবে ?
উত্তরঃ বিবিধ আপীল ।
২২১. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন মঞ্জুর/নামঞ্জুর করলে কি হবে ?
উত্তরঃ বিবিধ আপীল ।
২২২. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বাতিল বা রদ কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৩৯ (৪)
২২৩. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ বিবিধ আপীল।
২২৪. সহকারী জজ স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করলে প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ বিবিধ আপীল।
২২৫. স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ ভঙ্গের ফল কি ?
উত্তরঃ দেওয়ানি কারাগারে ৬ মাস আটক
২২৬. কখন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করা হয় ?
উত্তরঃ আদালতে হাজির হওয়া থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত হলে অথবা 
           অসুস্থতা বা বৈকল্যতার জন্য হাজির হতে অসামর্থ হলে । 
২২৭. কাদের জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারেন ?
উত্তরঃ আদালতের স্থানীয় এখতিয়ারের বাহিরে বসবাসরত ব্যক্তির জন্য,
          এখতিয়ারভুক্ত এলাকা পরিত্যাগের উপক্রম করলে,
          জনসেবার ক্ষতি ব্যাতীত উপস্থিত হতে না পারলে।
২২৮. স্থানীয় তদন্ত কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ২৬(৯)
২২৯. স্থানীয় তদন্তের জন্য কখন কমিশন প্রেরণ করা হয় ?
উত্তরঃ সম্পত্তির বাজারমূল্য কিংবা পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য ।
২৩০. কমিশন কত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিবেন ?
উত্তরঃ অনধিক ৩ মাস ।
২৩১. কমিশনারের ক্ষমতা (আদেশ ২৬) কি কি ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারেন, 
           দলিলপত্র বা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র তলব ও পরীক্ষা করতে পারেন ।
২৩২. দেওয়ানি আদালতের খরচ  কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৩৫ ধারায় ।
২৩৩. কোনো পক্ষ তার দাবী বা আত্মপক্ষ সমর্থনে মিথ্যা বা বিব্রতকর বিবৃতি দিলে কি হবে ?
উত্তরঃ আদালত সর্বোচ্চ ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ হিসাবে আপত্তিকারীর জন্য খরচ প্রদানের আদেশ দিতে পারেন ।
২৩৪. নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দরখাস্ত বা লিখিত আপত্তি দাখিল না করলে কি হবে ?
উত্তরঃ অনূর্ধ্ব ২০০০ টাকা অন্য পক্ষকে প্রদানের আদেশ দিবেন ।
২৩৫. বিলম্বের উদ্দেশ্যে দরখাস্ত দাখিল করলে 
উত্তরঃ ৩০০০ টাকা ।
২৩৬. মধ্যস্থতা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৮৯ (ক) ধারায় ।
২৩৭. মধ্যস্থতা কি ?
উত্তরঃ মধ্যস্থতা হলো সমঝোতামূলক বিরোধ নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া ।
২৩৮. আদালত কখন মোকদ্দমা মধ্যস্থতায়/আপোষ মীমাংসার জন্য প্রেরণ করতে পারেন ?
উত্তরঃ "অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩" এর আওতাধীন মামলা ব্যাতীত অন্যান্য মামলার ক্ষেত্রে লিখিত জবাব দাখিলের পর ।
২৩৯. কে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে নিযুক্ত হতে পারেন ?
উত্তরঃ আদালত অন্যকোনো আইনজীবি,
           অবসরপ্রাপ্ত বিচারক বা 
          ১০ উপ ধারার অধীনে জেলা জজ কর্তৃক তৈরিকৃত প্যানেল থেকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করবেন ।
২৪০. কে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে নিযুক্ত হতে পারেন না ?
উত্তরঃ প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিযুক্ত কোনো ব্যক্তি ।
২৪১. কে মধ্যস্থতাকারীর ফিস নির্ধারণ করবেন ?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট আইনজীবি করবেন, তবে তিনি ব্যর্থ হলে আদালত করবেন।
২৪২. কত দিনের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত হবে ?
উত্তরঃ প্রেরণের ১০ দিনের মধ্যে নিযুক্ত করে আদালতকে অবহিত করতে হবে। তারা ব্যর্থ হলে আদালত  দিনের মধ্যে নিযুক্ত করবেন।
২৪৩. মধ্যস্থতাকারী নিয়োগের কত দিনের মধ্যে মধ্যস্থতা সম্পাদন করতে হবে ?
উত্তরঃ ৬০ দিনের মধ্যে। না হলে আরো ৩০ দিন বর্ধিত করা যাবে।
২৪৪. মধ্যস্থতাকারী নিয়োগের সর্বোচ্চ কত দিনের মধ্যে মধ্যস্থতা সম্পাদন করতে হবে ?
উত্তরঃ  দিনে। 
২৪৫. মধ্যস্থতা কার্যের প্রতিলিপি আদালতে পেশের কত দিনের মধ্যে ডিক্রী হবে ?
উত্তরঃ  দিন। 
২৪৬. Arbitration Council এর গঠন প্রণালী কোথায় আছে ?
উত্তরঃ সালিশ আইনে।
২৪৭. মোকদ্দমা হস্তান্তর কত ধারায় ?
উত্তরঃ ২২, ২৩, ২৪ ধারায়।
২৪৮. কখন মোকদ্দমা হস্তান্তর এর আবেদন করা যায় ?
উত্তরঃ কোনো আদালত হতে নিরপেক্ষ ও ন্যায়বিচার না পাওয়ার আশংকা থাকলে যুক্তিসঙ্গত কারণ প্রদর্শন করে।
২৪৯. কোথায় মামলা হস্তান্তরের আবেদন করতে হয় ?
উত্তরঃ আপীল আদালতে বা হাইকোর্টে।
(এখতিয়ারসম্পন্ন একাধিক আদালত একই আপীল আদালতের অধীন হলে উক্ত আপীল আদালতে,
একাধিক আপীল আদালতের অধীন হলে উক্ত হাইকোর্টে।)
২৫০. দুইটি আলাদা বিচার্য বিষয়ে একই পক্ষের মধ্যে একই কোর্টে দুইটি মোকদ্দমা চলিলে কি করবেন ?
উত্তরঃ একসাথে বিচারের জন্য আবেদন।
২৫১. দুইটি আলাদা বিচার্য বিষয়ে একই পক্ষের মধ্যে দুইটি কোর্টে দুইটি মোকদ্দমা চলিলে কি করবেন ?
উত্তরঃ মামলা স্থানান্তরের আবেদন।
২৫২. কোন আদালত দেওয়ানী মোকদ্দমা স্থানান্তর করতে পারে ?
উত্তরঃ হাইকোর্ট বিভাগ ও জেলা জজ আদালত।
২৫৩. আদালত কখন দেওয়ানী মোকদ্দমা স্থানান্তর করতে পারে ?
উত্তরঃ কোনো পক্ষের আবেদনক্রমে অথবা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে।
২৫৪. একই জেলার মধ্যে দেওয়ানী মোকদ্দমা স্থানান্তরের জন্য কোথায় আবেদন করবেন ?
উত্তরঃ জেলা জজ আদালতে।
২৫৫. এক জেলার মামলা অন্য জেলায় স্থানান্তরের জন্য কোথায় আবেদন করবেন ?
উত্তরঃ হাইকোর্টে
২৫৬. দুইটি পৃথক মামলায় ভিন্ন দুইজন বাদী একই বিবাদীর বিরুদ্ধে একই সম্পত্তির বিষয়ে একই সত্ত্ব দাবি করলে কি করবেন ?
উত্তরঃ দুইটি মামলার বিচার একত্রে চলবে।
২৫৭. সরকার বা সরকারী কর্মচারী কর্তৃক বা তাহাদের বিরুদ্ধে পদাধিকারবলে মোকদ্দমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ৭৯ - ৮২ এবং আদেশ ২৭ 
২৫৮. সরকার কর্তৃক সরকারের বিরুদ্ধে কোনো মোকদ্দমায় বাদী বা বিবাদী হিসেবে কর্তৃপক্ষের নাম কি হবে ?
উত্তরঃ বাংলাদেশ।
২৫৯. সংশ্লিষ্ট অফিসে নোটিশ দেওয়ার কতদিন পর সরকার বা সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করা যাবে ?
উত্তরঃ ২ মাস।
২৬০. সরকারের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা করতে চাইলে কাকে নোটিশ দিতে হবে ?
উত্তরঃ রেলওয়ে সংক্রান্ত মোকদ্দমা ব্যতীত সকল ক্ষেত্রে 
          সরকারের সচীব অথবা 
          জেলা কালেক্টরকে 
২৬১. রেলওয়ে সংক্রান্ত মোকদ্দমার ক্ষেত্রে কাকে নোটিশ দিতে হবে ?
উত্তরঃ রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজারকে।


২৬২. কোনো সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মোকদ্দমার ক্ষেত্রে কাকে নোটিশ দিতে হবে ?
উত্তরঃ তাকে বা তার অফিসে।
২৬৩. নোটিশ প্রদান না করে সরকারের বিরুদ্ধে দেওয়ানী মোকদ্দমা দায়ের করলে লিখিত জবাব প্রদানের জন্য সরকার কতদিন সময় পাবে ?
উত্তরঃ ৩ মাস।
২৬৪. সরকার বা সরকারী কর্মচারীর বিরুদ্ধে দেওয়ানী মোকদ্দমায় কি গ্রেফতার বা ক্রোক করা যাবে ?
উত্তরঃ ডিক্রী জারীর পূর্বে যাবে না।
২৬৫. বিদেশী ব্যক্তি বা রাষ্ট্র কর্তৃক মোকদ্দমা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৮৩ ও ৮৪ ধারায়।
২৬৬. বিদেশী কোন ব্যক্তি বাংলাদেশের আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারবে ?
উত্তরঃ  বাংলাদেশ সরকারের অনুমতি নিয়ে বাংলাদেশে বসবাসরত বিদেশী শত্রুগণ এবং বন্ধুগণ বাংলাদেশের নাগরিকের মতই বাংলাদেশের আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারবে।
২৬৭. কোন বিদেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশের যেকোনো আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারবে ?
উত্তরঃ বাংলাদেশ সরকারের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত যেকোনো রাষ্ট্র।
২৬৮. কর্পোরেশন কর্তৃক বা ইহার বিরুদ্ধে মোকদ্দমার আরজি জবাবে কে স্বাক্ষর করবেন ?
উত্তরঃ কর্পোরেশনের সচীব বা পরিচালক বা অন্য কোনো প্রধান কর্মকর্তা।
২৬৯. কর্পোরেশনের ক্ষেত্রে সমন কোথায় জারী হবে ?
উত্তরঃ কর্পোরেশনের সচীব,
          পরিচালক,
          অন্য কোনো প্রধান কর্মকর্তা,
          নিবন্ধিত কার্যালয়ের ঠিকানায় অথবা 
          নিবন্ধিত না হলে যে স্থানে ব্যবসা চালায়।
২৭০. কোনো নাবালকের নাম যে ব্যক্তি মোকদ্দমা দায়ের করে তাকে কি বলে ?
উত্তরঃ আসন্ন বন্ধু (Next Friend) 
২৭১. আসন্ন বন্ধু (Next Friend) ছাড়া মোকদ্দমা দায়ের করা হলে বিবাদী কি করবেন ?
উত্তরঃ উক্ত মোকদ্দমার খরচসহ আরজিটি নথি থেকে অপসারণের জন্য আবেদন করতে পারেন।
২৭২. ইন্টারপ্লিডার মোকদ্দমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ৮৮ আদেশ ৩৫ 
২৭৩. ইন্টারপ্লিডার মোকদ্দমা কি ?
উত্তরঃ একাধিক দাবিদারের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মোকদ্দমা যার বিষয়বস্তুতে বাদীর কোনো দাবি থাকেনা, দাবি কেবলমাত্র বিবাদীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
২৭৪. নিঃস্ব ব্যক্তির মোকদ্দমা কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ৩৩
২৭৫. নিঃস্ব ব্যক্তি কে ?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি আইন অনুযায়ী মোকদ্দমার নির্ধারিত ফিস দিতে অক্ষম বা যে প্রয়োজনীয় পরিধেয় বস্ত্র এবং মোকদ্দমার বিষয়বস্তু ব্যতীত ৫০০০ টাকা মূল্যের সম্পত্তির অধিকারী নয়।
২৭৬. নিঃস্ব ব্যক্তি হিসেবে মোকদ্দমা দায়েরের অনুমতির আবেদন পত্রের সাথে কি যুক্ত করতে হবে ?
উত্তরঃ আবেদন কারীর স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির তফসীল এবং ইহার আনুমানিক মূল্য।
২৭৭. নিঃস্ব ব্যক্তি হিসেবে মোকদ্দমা দায়েরের অনুমতির আবেদন কে আদালতে দাখিল করবে ?
উত্তরঃ নিঃস্ব ব্যক্তি স্বয়ং, যদি সে অদালতে উপস্থিত হতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত না হয়ে থাকে।
২৭৮. নিঃস্ব ব্যক্তি হিসেবে মোকদ্দমা দায়েরের অনুমতির আবেদন আদালত কখন প্রত্যাখ্যান করতে পারেন ?
উত্তরঃ আবেদনকারী নিঃস্ব না হলে,
           আবেদন দাখিলের পূর্ববর্তী ২ মাসের মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তর করলে,
           নালিশের কারণ না দর্শালে,
           মোকদ্দমার বিষয়বস্তু নিয়ে কোনো চুক্তিতে পৌঁছলে।
২৭৯. নিঃস্ব ব্যক্তির নিঃস্ব প্রমাণের জন্য বা অপ্রমাণের জন্য সাক্ষ্য হাজির করে শুনানীর দিন ধার্য করার কমপক্ষে কতদিন পূর্বে আদালত বিপরীত পক্ষ এবং সরকারী আইনজীবীকে নোটিশ দিবে ?
উত্তরঃ কমপক্ষে ১০ দিন পূর্বে।
২৮০. নিঃস্ব ব্যক্তি হিসেবে মোকদ্দমা দায়েরের অনুমতির আবেদন পত্রটি মঞ্জুর হলে কি হবে ?
উত্তরঃ আবেদনটি সংখ্যাভুক্ত ও নিবন্ধিত হবে এবং মোকদ্দমার আরজি হিসেবে গণ্য হবে।
২৮১. নিঃস্ব ব্যক্তি কোন ফিস প্রদানের জন্য দায়ী ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা সম্পর্কিত আবেদন, আইনজীবী নিয়োগ এবং কোর্ট ফী (সমন জারির ফিস ব্যতীত।
২৮২. মোকদ্দমা চলাকালে বিবাদী বা সরকারী আইনজীবীর আবেদনক্রমে আদালত কি কারণে বাদীকে কমপক্ষে ৭ দিনের স্পষ্ট লিখিত নোটিশ দিয়ে নিঃস্ব নয় মর্মে আদেশ দিতে পারেন ?
উত্তরঃ অসঙ্গত আচরণ করলে,
           আর্থিক সঙ্গতি পাওয়া গেলে,
           মোকদ্দমার বিষয়বস্তু সম্পর্কে কোনো চুক্তিতে প্রবেশ করলে।
২৮৩. নিঃস্ব ব্যক্তি মোকদ্দমায় সফল হলে কি হবে ?
উত্তরঃ নিঃস্ব না হলে যেরূপ কোর্ট ফিস পরিশোধের নির্দেশ হতো সেই পরিমাণ অর্থ বাদী হতে সরকার কর্তৃক আদায়যোগ্য হবে এবং উহা মোকদ্দমার বিষয়বস্তুর প্রথম দায় হিসেবে গণ্য হবে।
২৮৪. নিঃস্ব ব্যক্তি মোকদ্দমায় ব্যর্থ হলে এবং তার কারণে মোকদ্দমা খারিজ হলে কি হবে ?
উত্তরঃ নিঃস্ব না হলে যেরূপ কোর্ট ফিস পরিশোধের নির্দেশ হতো সেই পরিমাণ কোর্ট ফিস প্রদানের নির্দেশ হবে।
২৮৫. মোকদ্দমা প্রত্যাহার ও মীমাংসা কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ২৩
২৮৬. মোকদ্দমার আরজি প্রত্যাহার কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ২৩(১)
২৮৭. মোকদ্দমা দায়ের হবার পর বাদী কখন তার দাবি প্রত্যাহার বা আংশিক পরিত্যাগ করতে পারে ?
উত্তরঃ 
         যখন আদালত নিশ্চিত হন যে, আনুষ্ঠানিক ত্রুটির কারণে মোকদ্দমাটি অবশ্যই ব্যর্থ হবে অথবা 
         যখন আদালত নতুনভাবে মোকদ্দমা দায়ের করার অনুমতি দেন।
২৮৮. সোলেনামা (Compromise) কি ?
উত্তরঃ মোকদ্দমার তর্কিত  র্বিষয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে আপোষ হলে ঐ সম্পর্কে উভয়পক্ষ কর্তৃক স্বাক্ষরিত যে আবেদন আদালতে দাখিল করা হয় তাকে সোলেনামা বলে।
২৮৯. সোলে ডিক্রী (Compromise Decree) কি ?
উত্তরঃ সোলেনামার উপর ভিত্তি করে আদালত যে ডিক্রী প্রদান করেন তাকে সোলে ডিক্রী বলে।
২৯০. একাধিক বাদীর একজনকে আদালত মোকদ্দমা প্রত্যাহারের অনুমতি দিতে পারে কখন ?
উত্তরঃ অন্য বাদীদের সম্মতিতে।
২৯১. সোলে ডিক্রীর (Compromise Decree) বিরুদ্ধে কি করা যায় ?
উত্তরঃ রিভিউ (Review)
২৯২. কোন রায়ের বিরুদ্ধে আপীল চলে না ?
উত্তরঃ পক্ষগণের সম্মতিভিত্তিক ডিক্রী/সোলে ডিক্রী।
২৯৩. বাটোয়ারা মোকদ্দমায় আপোষ করা যায় কত ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ২৩(৩)
২৯৪. পক্ষসমূহের মৃত্যু, বিবাহ এবং দেউলিয়া অবস্থা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ আদেশ ২২
২৯৫. মোকদ্দমা করার অধিকার বিদ্যমান থাকলে বাদী বা বিবাদীর মৃত্যুতে কি হবে ?
উত্তরঃ মোকদ্দমা বাতিল হবে না।
২৯৫. বাদী বা বিবাদীর মৃত্যুর পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদেশ ২২(১) অনুসারে আবেদন করা না হলে কি হবে ?
উত্তরঃ মৃত বিবাদীর বিরুদ্ধে মোকদ্দমাটি বাতিল হবে।
২৯৬. শুনানী সমাপ্তি এবং রায় ঘোষণার মধ্যবর্তী সময়ে কোনো পক্ষের মৃত্যু হলে কি হবে ?
উত্তরঃ কোনো মোকদ্দমা বাতিল হবে না।
২৯৭. কোনো মামলার এবেটের আদেশ রদের কত দিনের মধ্যে মৃত ব্যক্তির প্রতিনিধি সরাসরি দরখাস্ত করতে পারে ?
উত্তরঃ ৬০ দিনের মধ্যে।
২৯৮. মামলার এবেটের আদেশ সরাসরি বাতিলের জন্য আদালত একজন দরখাস্তকারীকে সর্বোচ্চ কত টাকা পরিশোধের/খরচের নির্দেশ দিতে পারেন ?
উত্তরঃ ৩০০০ টাকা।
২৯৯. আদেশ ২২(১১) ক্ষেত্রে "বাদী" "বিবাদী" এবং "মোকদ্দমা" শব্দগুলি কি নাম অভিহিত ? 
উত্তরঃ যথাক্রমে "উত্তর বিচার প্রার্থী" , "উত্তর দায়ক" এবং "উত্তর বিচার" ।
৩০০. কোন ক্ষেত্রে  মামলা এবেট/বিলোপসাধন (Abate) হওয়ার কারণ উদ্ভব হতে পারে ?
উত্তরঃ প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষের মৃত্যু হলে।

৩০১. কোনো মোকদ্দমায় সাংবিধানিক আইনের ব্যাখ্যা সম্পর্কিত প্রশ্ন জড়িত থাকলে এবং প্রশ্নটি সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হলে আদালত মোকদ্দমা নিষ্পত্তি করার পূর্বে অবশ্যই কাকে নোটিশ দিবে ?
উত্তরঃ সরকারের এটর্নী জেনারেলকে।
৩০২. কোনো মোকদ্দমায় সাংবিধানিক আইনের ব্যাখ্যা সম্পর্কিত প্রশ্ন জড়িত থাকলে কখন আদালত সরকারকে বাদী হিসেবে সংযোজন করার আদেশ দিতে পারেন ?
উত্তরঃ উক্ত প্রশ্নটি সন্তোষজনক নিষ্পত্তির জন্য অনুরূপ সংযোজন প্রয়োজন হলে।
৩০৩. সরকারকে বিবাদী হিসেবে যুক্ত করা হলে -
উত্তরঃ এটর্নী জেনারেল বা সরকারের খরচের জন্য দায়ী হবে না।
৩০৪. কোনো মোকদ্দমায় সাংবিধানিক আইনের ব্যাখ্যা সম্পর্কিত প্রশ্ন জড়িত থাকলে আপীলের ক্ষেত্রে বিবাদী এবং মোকদ্দমা বলতে কি বুঝবে।
উত্তরঃ "উত্তরদায়ক"  বলতে "আপীল" 
৩০৫. রায় এবং ডিক্রী কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ৩৩ আদেশ ২০ 
৩০৬. ডিক্রী কি ?
উত্তরঃ আদালত কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারিত এমন কোনো সিদ্ধান্তকে বুঝায় যা তর্কিত বিষয়ে পক্ষসমূহের অধিকার চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করে।
৩০৭. রায় কি ?
উত্তরঃ ডিক্রী বা আদেশের ভিত্তিসমূহের বর্ণনাকে রায় বলে।
৩০৮. মোকদ্দমার শুনানী সমাপ্ত হওয়ার পর কতদিনের মধ্যে আদালত প্রকাশ্য আদালতে রায় ঘোষণা করবেন ?
উত্তরঃ অনূর্ধ্ব ৭ দিন।
৩০৯. রায় ঘোষণার তারিখ হতে কতদিনের মধ্যে ডিক্রী প্রণয়ন করতে হবে ?
উত্তরঃ অনূর্ধ্ব ৭ দিন।
৩১০. প্রকাশ্য আদালতে রায় ঘোষণার পর কিভাবে সংশোধন করা যায় ?
উত্তরঃ ১৫২ ধারায় রিভিউ ব্যতীত সংশোধন বা সংযোজন করা যায় না।
৩১১. মোকদ্দমার বিষয়বস্তু স্থাবর সম্পত্তি হলে ডিক্রীতে কি বর্ণনা থাকবে ?
উত্তরঃ সম্পত্তি সনাক্তের জন্য পর্যাপ্ত বর্ণনা এবং উক্ত সম্পদের চৌহদ্দি বা সেটেলমেন্ট রেকর্ডার বা জরিপের সনাক্ত সংখ্যা।
৩১২. মোকদ্দমার বিষয়বস্তু অস্থাবর সম্পত্তি হলে এবং উহা অর্পণ সম্ভব না হলে কি হবে ?
উত্তরঃ বিকল্পভাবে প্রদেয় টাকার পরিমাণ ডিক্রীতে বর্ণনা থাকবে।
৩১৩. ডিক্রী জারী কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ৩৮ - ৪৮ আদেশ ২১
৩১৪. ডিক্রী জারী কি ?
উত্তরঃ দেওয়ানী মোকদ্দমায় প্রচারিত ডিক্রীকে কার্যকর করার কার্যক্রমকে "ডিক্রী জারী" বলে।
৩১৫. কোন আদালত ডিক্রী জারী করেন ?
উত্তরঃ মূল আদালত,
           আপীল হলেও মূল আদালত।
৩১৬. ডিক্রীদার কিভাবে ডিক্রী জারীর আবেদন করবেন ?
উত্তরঃ নির্ধারিত ফরমে।
৩১৭. ডিক্রীদার (Decree Holder) কে ?
উত্তরঃ যে ব্যক্তির অনুকূলে ডিক্রী মঞ্জুর করা হয় তাকে ডিক্রীদার বলে। 
৩১৮. দেনাদার বা দায়ীক (Judgement Debtor) কে ?
উত্তরঃ যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে ডিক্রী মঞ্জুর করা হয় তাকে দেনাদার বলে। 
৩১৯. ডিক্রী জারীর দরখাস্ত ডিক্রীর কতদিন পর দায়ের করলে দায়িককে অবশ্যই নোটিশ দিতে হবে ?
উত্তরঃ ২ বছর।
৩২০. নিষেধাজ্ঞা ব্যতীত অন্য কোনো ডিক্রী জারির আবেদন কতদিনের মধ্যে করতে হবে ?
উত্তরঃ ১২ বছর।
৩২১. ডিক্রী জারীর জন্য কখন মৌখিক আবেদন করা যায় ?
উত্তরঃ টাকার নিমিত্তে ডিক্রী প্রদান করা হলে।
৩২২. কোন মামলায়  ডিক্রী জারীর জন্য লিখিত আবেদন করতে হবে ?
উত্তরঃ টাকা ব্যতীত অন্য সকল ক্ষেত্রে।
৩২৩. কোন ক্ষেত্রে ডিক্রীদার দায়িকের বিরুদ্ধে জারি মামলা করতে পারে না ?
উত্তরঃ স্বত্ব ঘোষণার ডিক্রী। 
৩২৪. অনধিক ৫০ টাকার ডিক্রী জারিতে একজন ব্যক্তিকে আটক রাখা যাবে ?
উত্তরঃ ৬ সপ্তাহ।
৩২৫. কোন আদালত ডিক্রী জারি করতে পারে ?
উত্তরঃ ডিক্রী প্রদানকারী/প্রচারকারী আদালত।
৩২৬. আপীলযোগ্য ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল দায়েরের পূর্বেই উক্ত ডিক্রী স্থগিতের দরখাস্ত কোন আদালতে দাখিল করা যায় ?
উত্তরঃ ডিক্রী প্রদানকারী/প্রচারকারী আদালত।
৩২৭. রিভিশন মামলায় একটি ডিক্রী হাইকোর্ট বিভাগে বহাল হইলে তাহা জারির জন্য কোন আদালতে দরখাস্ত করতে হয় ?
উত্তরঃ ডিক্রী প্রদানকারী/প্রচারকারী আদালত।
৩২৮. দেওয়ানী আদালতের অর্থ ডিক্রী জারির মামলায় কোন ব্যক্তিকে দেওয়ানী কয়েদে আটক রাখার আদেশ দেওয়া যাবে না।
উত্তরঃ একজন মহিলা।
৩২৯. প্রাথমিক ডিক্রী প্রাপ্তির কতদিন পর কোনো পক্ষ চূড়ান্ত ডিক্রীর জন্য দরখাস্ত দাখিল করতে পারে ?
উত্তরঃ ১২ বছরের মধ্যে।
৩৩০. আপীল কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ৯৬-১১২ এবং আদেশ ৪১-৪৫
৩৩১. আপীল কি ?
উত্তরঃ নিম্ন আদালতের ডিক্রীর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন।
৩৩২. ডিক্রীর বিরুদ্ধে কে আপীল করতে পারে ?
উত্তরঃ মূল মোকদ্দমার সংশ্লিষ্ট পক্ষ বা প্রতিনিধি,
           মূল মোকদ্দমার বিষয়বস্তুতে যার স্বার্থ আছে,
           মূল মোকদ্দমার ডিক্রী বা রায় দ্বারা যার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩৩. প্রত্যেকটি আপীল মেমোতে স্বাক্ষর করবেন কে ?
উত্তরঃ আপীলকারী বা তার উকিল।
৩৩৪. মূল ডিক্রীর বিরুদ্ধে কোথায় আপীল করতে হয় ?
উত্তরঃ হাইকোর্ট বিভাগ বা 
           জেলা জজ আদালতে 
৩৩৫. ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৯৬ ধারায়।
৩৩৬. হাইকোর্ট বিভাগ বা জেলা জজ আদালতে আপীল কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৯৬ ধারায়। 
৩৩৭. আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৪ ধারায় বিবিধ আপীল।
৩৩৮. আদেশের বিরুদ্ধে কি করা যায় ?
উত্তরঃ রিভিশন বা 
          বিবিধ আপীল ১০৪ ধারায়।
৩৩৯. আপীলযোগ্য আদেশগুলির তালিকা -
উত্তরঃ আদেশ ৪৩(১) 
৩৪০. দেওয়ানী আপীল আদালতের ক্ষমতা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৭ ধারায়।
৩৪১. দেওয়ানী আদালতের মেমোতে কোনো একটি হেতু উল্লেখ না করলে, শুনানীকালে তাহা উত্থাপন করা যাবে শুধুমাত্র-
উত্তরঃ আপীল আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে।
৩৪২. সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারার মোকদ্দমা খারিজ হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ আপীল।
৩৪৩. কোন ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল করা যায় না ?
উত্তরঃ সোলে ডিক্রী বা আপোষমূলক ডিক্রী (Compromise Decree)। 
৩৪৪. আপোষমূলক ডিক্রীর বিরুদ্ধে প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ রিভিউ।
৩৪৫. ৪,০০,০০০/- টাকার মোকদ্দমা দুতরফা সূত্রে খারিজ হলে আপীল কোন আদালতে ?
উত্তরঃ জেলা জজ আদালতে।
৩৪৬. ৪,০০,০০০/- টাকার মোকদ্দমা বাদীর অনুপস্থিতির কারণে খারিজ হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ আপীল বা 
           ছানী মোকদ্দমা।
৩৪৭. ১০০০০০০/- টাকার মোকদ্দমায় হেরে গেলে কি করবেন ?
উত্তরঃ আপীল
৩৪৮. চূড়ান্ত ডিক্রী প্রচারের পর সংক্ষুব্ধ পক্ষ কি পদক্ষেপ নিতে পারে ?
উত্তরঃ প্রাথমিক ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল
৩৪৯. মানি স্যুট (Money Suit) বা অর্থ মামলায় ৭০০০০০/- টাকার মোকদ্দমা যুগ্ম জেলা জজ আদালতে দুতরফা সূত্রে খারিজ হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ হাইকোর্টে আপীল।
৩৫০. আপীল চলাকালীন সময়ে বেদখল হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে কি করবেন ?
উত্তরঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন।
৩৫১. আপীল আবেদন খারিজ হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ রিভিশন।
৩৫২. জেলা জজের আপীল এখতিয়ার বলে প্রচারিত ডিক্রীর বিরুদ্ধে প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ রিভিশন।
৩৫৩. ১০৭ ধারার বিধান অনুযায়ী কোনটি আপীল আদালতের ক্ষমতার অন্তর্ভুক্ত নয় ?
উত্তরঃ আরজি গ্রহণ।
৩৫৪. পুনঃবিবেচনা (Review) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ১১৪ এবং আদেশ ৪৭(১-৯)
৩৫৫. পুনঃবিবেচনা বা রিভিউ (Review) কি ?
উত্তরঃ আদালতের সিদ্ধান্ত পুনরায় বিবেচনার জন্য একই আদালতে আবেদন করাকে পুনঃবিবেচনা (Review) বলে।
৩৫৬. একটি দেওয়ানী আদালত প্রদত্ত রায়ের বিষয়ে রিভিউ মামলা কোন আদালতে দায়ের করতে হয় ?
উত্তরঃ একই আদালতে।
৩৫৭. রিভিউ এর সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পর কোন আদালত ?
উত্তরঃ যে রিভিউ এর জন্য বিবেচনাধীন ডিক্রিটি প্রদান করে।
৩৫৮. কোন ক্ষেত্রে রিভিউ দরখাস্ত দাখিল করা যায় না ?
উত্তরঃ রিভিউ এর এদেশের বিরুদ্ধে।
৩৫৯. রিভিউ দরখাস্ত নামঞ্জুর হলে প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ রিভিশন।
৩৬০. পুনরীক্ষণ বা রিভিশন (Revision) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ১১৫
৩৬১. পুনরীক্ষণ বা রিভিশন (Revision) কি ?
উত্তরঃ উচ্চ আদালত কর্তৃক নিম্ন আদালতের ভুল ত্রুটি সংশোধন করা।
৩৬২. জেলা জজ কর্তৃক রিভিশন মামলায় প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ পক্ষ হাইকোর্ট বিভাগে -
উত্তরঃ অনুমতি সাপেক্ষে রিভিশন দায়ের করতে পারে।
৩৬৩. কি কারণে রিভিশন দায়ের করা হয় ?
উত্তরঃ আইনগত ভুল বা 
           ন্যায়বিচারে বিঘ্ন ঘটলে।
৩৬৪. জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা জজ এর বিরুদ্ধে রিভিশন-
উত্তরঃ হাইকোর্ট বিভাগে।
৩৬৫. যুগ্ম জেলা জজ, সিনিয়র সহকারী জজ বা সহকারী জজ এর বিরুদ্ধে রিভিশন কোথায় ?
উত্তরঃ জেলা জজ আদালতে।
৩৬৬. জেলা জজ আদালতে সহকারী জজ এর কোনো এদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে কি অনুসারে ?
উত্তরঃ অর্ডার ৯ রুল ১৩ অনুসারে দাখিলী দরখাস্ত মঞ্জুর আদেশ।
৩৬৭. ৭ লক্ষ্য টাকা মূল্যমানের মামলায় রিভিশন কোথায় ?
উত্তরঃ হাইকোর্টে। 
৩৬৮. আদি আদালত কর্তৃক প্রদত্ত যেকোনো আদেশকে সাধারণত আইনের প্রশ্নে চ্যালেঞ্জ করা যায় কিভাবে ? 
উত্তরঃ রিভিশন।
৩৬৯. প্রত্যার্পণ (Restitution) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ধারা ১৪৪
৩৭০. প্রত্যার্পণ (Restitution) কি ?
উত্তরঃ আদালত কর্তৃক ডিক্রী পরিবর্তনের কারণে প্রাপ্ত সুবিধাকে প্রত্যার্পণ (Restitution) বলে।
৩৭১. প্রত্যার্পণ হচ্ছে -
উত্তরঃ ডিক্রী পরিবর্তন করা।
৩৭২. ১৪৪ ধারার অধীন প্রত্যার্পণ বিষয়ে আদেশ হলে সেটি কি হবে ?
উত্তরঃ ডিক্রী।
৩৭৩. প্রত্যার্পণ করতে হয় কোন আদালতে ?
উত্তরঃ প্রাথমিক আদালতে।
৩৭৪. আদালতের অন্তনিহিত ক্ষমতা/সহজাত ক্ষমতা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৫১ ধারায়।
৩৭৫. অন্তনিহিত ক্ষমতা/সহজাত ক্ষমতা কি ?
উত্তরঃ ন্যায়বিচারের প্রয়োজনে আদালতের সুবিবেচনা দ্বারা বিচার করার ক্ষমতাকে অন্তর্নিহিত ক্ষমতা/সহজাত ক্ষমতা বলে।
৩৭৬. ১৫১ ধারার সহজাত ক্ষমতা কোন আদালত প্রয়োগ করতে পারে ?
উত্তরঃ যেকোনো দেওয়ানী আদালতে। 




Group B
The Code of Criminal Procedure 1898
ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮
Total Question-20
Total Marks-20

১. ফৌজদারী কার্যবিধি কত সালে প্রনয়ণ করা হয় ?
উত্তরঃ ১৮৯৮ সালে।
২. ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ সালের কত নম্বর আইন ?
উত্তরঃ ৫ নং।
৩. ফৌজদারী কার্যবিধি কখন প্রকাশিত ?
উত্তরঃ ২২ মার্চ ১৮৯৮ ।
৪. ফৌজদারী কার্যবিধি কখন থেকে কার্যকর হয় ?
উত্তরঃ ১লা জুলাই ১৮৯৮ ।
৫. ফৌজদারী কার্যবিধিতে কতগুলো ধারা আছে ?
উত্তরঃ ৫৬৫ টি।
৬. ফৌজদারী কার্যবিধিতে কতগুলো তফসীল (Schedule) আছে ?
উত্তরঃ ৫ টি ।
৭. প্রথম ভারতীয় আইন কমিশনের প্রধান কে ছিলেন ?
উত্তরঃ লর্ড মেকলে।
৮. ফৌজদারী কার্যবিধি কি ধরণের আইন ?
উত্তরঃ পদ্ধতিগত আইন।
৯. Cr.P.C এর পূর্ণ রূপ কি ?
উত্তরঃ Code of Criminal Procedure
১০. অপরাধ কি ?
উত্তরঃ যে সমস্ত কাজ করা বা করা থেকে বিরত থাকা দেশে বলবৎ কোনো আইনে শাস্তিযোগ্য করা হয়েছে তাকে অপরাধ বলে।
১১. অপরাধ কত প্রকার ?
উত্তরঃ ২ প্রকার। যথাঃ 
(I) আমলযোগ্য অপরাধ (Cognizable Offence)
(II) আমল অযোগ্য অপরাধ (Non-Cognizable Offence) 
১২. আমলযোগ্য অপরাধ কি ?
উত্তরঃ যে সকল অপরাধের জন্য পুলিশ বিনা পরোয়ানায় অপরাধীকে গ্রেফতার করতে পারে। 
(ফৌজদারী কার্যবিধির ২য় তফসীলে বর্ণিত অপরাধসমূহ)
১৩. আমল অযোগ্য অপরাধ কি ?
উত্তরঃ যে সকল অপরাধের জন্য পুলিশ বিনা পরোয়ানায় বা ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতি ছাড়া অপরাধীকে গ্রেফতার করতে পারে না। 
(ফৌজদারী কার্যবিধির ২য় তফসীলের ৩য় কলামে বর্ণিত অপরাধসমূহ)   
১৪. ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতি ছাড়া তদন্ত করা যায় না কোন অপরাধে ?
উত্তরঃ আমল অযোগ্য অপরাধে।
১৫. অনুসন্ধান (Inquiry) কি ?
উত্তরঃ ম্যাজিষ্ট্রেট বা আদালত কর্তৃক পরিচালিত বিচার কার্যক্রম ব্যতীত সমস্ত কাজই অনুসন্ধান।
১৬. অনুসন্ধান এর উদ্দেশ্য কি ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য প্ৰমাণ গ্রহণের পূর্বে মামলার সত্যতা যাচাই করা।
১৭. তদন্ত (Investigation) কি ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য প্ৰমাণ গ্রহণের উদ্দেশ্যে কোনো পুলিশ অফিসার বা ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি (ম্যাজিষ্ট্রেট নহে) কর্তৃক পরিচালিত সকল কার্যক্রমই তদন্ত।
১৮. তদন্ত (Investigation) কি প্রশাসনিক নাকি বিচারিক কার্যক্রম ?
উত্তরঃ তদন্ত সম্পূর্ণরূপে প্রশাসনিক কার্যক্রম।
১৯. তদন্ত এর উদ্দেশ্য কি ?
উত্তরঃ প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা।
২০. বিচারিক কার্যক্রম (Trial) কি ?
উত্তরঃ আদালতে বিচারের জন্য মামলা আসার পর বিচারক যে সকল কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দণ্ড বা খালাস দিয়ে থাকেন।
২১. আটককৃত ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিকটবর্তী ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির করতে হয় কত ধারায় ?
উত্তরঃ সংবিধানের ৩৩(২) অনুচ্ছেদ এবং 
          ফৌজদারী কার্যবিধির ৬১ ধারায়।
২২. পুলিশ হেফাজত (Police Remand) কি ?
উত্তরঃ ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতিক্রমে দোষী ব্যক্তিকে পুলিশের হেফাজতে নেয়াকে পুলিশ হেফাজত (Police Remand) বলে।
২৩. কে রিমান্ড মঞ্জুর করতে পারে ?
উত্তরঃ ১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট এবং বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত ২য় শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট।
(ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৭ ধারা ও পিআরবি ৩২৪ নং প্রবিধান)
২৪. নিবর্তনমূলক আটকাদেশ (Detention) কি ?
উত্তরঃ "বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪" এর ৩(২) ধারা বলে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আটককৃত ব্যক্তিকে অনিষ্টকর কার্য করা থেকে বিরত রাখার জন্য কারাবন্দি রাখার যে নির্দেশ দেন তাকে নিবর্তনমূলক আটকাদেশ (Detention) বলে।
২৫. পেনাল কোডের অপরাধসমূহ কোন আদালত কর্তৃক বিচারযোগ্য তা কোথায় আছে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ২য় তফসীলে, ৮ম কলামে। 
২৬. ফৌজদারী কার্যবিধি সর্বশেষ সংশোধনী কার্যকর হয় কখন থেকে ?
উত্তরঃ ১লা নভেম্বর ২০০৭ থেকে।
২৭. এডভোকেট (Advocate) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(ক) ধারায়।
২৮. জামিনযোগ্য অপরাধ (Bailable Offence) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(খ) ধারায়।
২৯. চার্জ (Charge) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(গ) ধারায়।
৩০. আমলযোগ্য অপরাধ (Cognizable Offence) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(চ) ধারায়।
৩১. নালিশ (Complaint) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(জ) ধারায়।
৩২. ইনকোয়ারী (Inquiry) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(ট) ধারায়।
৩৩. তদন্ত (Investigation) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(জ) ধারায়।
৩৪. বিচারিক কার্যক্রম (Judicial Proceedings) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(ড) ধারায়।
৩৫. আমল অযোগ্য অপরাধ (Non-Cognizable Offence) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(ঢ) ধারায়।
৩৬. অপরাধ (Offence) এর সংজ্ঞা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ  ৪(১)(ণ ) ধারায়।
৩৭. ফৌজদারী আদালত কত প্রকার ?
উত্তরঃ ২ প্রকার। 
যথাঃ দায়রা আদালত (Session Court) ও 
        ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত (Magistrate Court)
৩৮. ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত কত প্রকার ?
উত্তরঃ ২ প্রকার। 
যথাঃ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট (Executive Magistrate) ও 
        বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট (Judicial Magistrate)
৩৯. বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট কত প্রকার ?
উত্তরঃ ৪ প্রকার। 
যথাঃ 
(I ) CMM/CJM
(II) MM
(III) ২য় শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট
(IV) ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট 
     (মহানগর এলাকার জন্য Chief Metropolitan Magistrate -CMM/Metropolitan Magistrate
     অন্যান্য এলাকার জন্য Chief Judicial Magistrate -CJM/১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট 
৪০. Metropolitan Magistrate কত প্রকার ?
উত্তরঃ ২ প্রকার। 
৪১. প্রতিটি জেলায় সর্বোচ্চ ফৌজদারী আদালতের বিচারক কে ?
উত্তরঃ দায়রা জজ।
৪২. দায়রা জজ (Session Judge) কত প্রকার/ দায়রা আদালতে কয়টি স্তরের বিচারক থাকতে পারে ?
উত্তরঃ ৩ প্রকার। 
৪৩. সুপ্রিম কোর্ট এর বিভাগের নাম কি ?
উত্তরঃ আপীল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগ।
৪৪. ফৌজদারী কার্যবিধির কোন ধারায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর জেল হাজতে আটক থাকার সময়কে মোট কারাদণ্ডের সময় হতে ব্যাড দেবার বিধান রাখা হয়েছে ?
উত্তরঃ ৩৫ (ক) ধারায়।
৪৫. ফৌজদারী কার্যবিধিতে জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সম্পর্কিত বিধান কোন সনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ?
উত্তরঃ ২০০৭ সনে।
৪৬. ফৌজদারী ম্যাজিষ্ট্রেটের নাম কি ?
উত্তরঃ বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট (Judicial Magistrate) ও 
          নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট (Executive Magistrate)
৪৭. বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট কাহারা ?
উত্তরঃ যে সকল ম্যাজিষ্ট্রেট দণ্ড প্রদান সম্পর্কিত মামলার বিচার করেন।
৪৮. সকল বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট কাহার অধীনে ?
উত্তরঃ প্রধান বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট 
৪৯. বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট কত প্রকার/জেলা পর্যায়ে সাধারণত কত প্রকারের জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আছে ?
উত্তরঃ ৪ প্রকার।
৫০. প্রতিটি জেলায় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এর সর্বোচ্চ পদ কি ?
উত্তরঃ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট
৫১. একজন ১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট/মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট সর্বোচ্চ কত টাকা জরিমানা করতে পারেন ?
উত্তরঃ ১০০০ টাকা।
৫২. কে ১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট এর ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন ? 
উত্তরঃ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট।
৫৩. একজন ১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট কারাদন্ড দিতে পারেন-
উত্তরঃ অনধিক ৫ বছর।
৫৪. ২৯সি ধারা বলে বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিষ্ট্রেট কারাদন্ড দিতে পারেন-
উত্তরঃ ১০ বছর।
৫৫. কোন ব্যক্তিকে বিশেষ বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেটের দায়িত্ব অর্পণ করা যায় ?
উত্তরঃ যে কোনো ম্যাজিষ্ট্রেট।
৫৬. কোন দন্ডটি দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেটের এখতিয়ার বহির্ভুত ?
উত্তরঃ পাঁচ বছর পযন্ত কারাদণ্ড।
৫৭. কোন দন্ডটি তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেটের এখতিয়ার বহির্ভুত ?
উত্তরঃ দুই বছরের অধিক কারাদণ্ড।
৫৮. একজন ম্যাজিষ্ট্রেট কতদিনের মধ্যে বিচারকার্য সমাপ্ত করবেন ?
উত্তরঃ ১৮০ দিন।
৫৯. দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজমামলা প্রাপ্তির কতদিনের মধ্যে বিচারকার্য সমাপ্ত করবেন ?
উত্তরঃ ৩৬০ দিন।
৬০. অপরাধের তথ্য প্রদান কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ৪২-৪৫ ধারায়।
৬১. কোনো ম্যাজিষ্ট্রেট বা পুলিশ সাহায্য চাইলে জনসাধারণ সাহায্য করতে বাধ্য কোন ধারায় আছে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ৪২ ধারায়।
৬২. গ্রেফতার কি ?
উত্তরঃ আইনানুগ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোনো ব্যক্তিকে শারিরীকভাবে আটক করা।
৬৩. গ্রেফতারের বিধিবিধান কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ৪৬ - ৬৭ ধারায়।
৬৪. ফৌজদারী কার্যবিধি ৫৪ ধারা মতে পুলিশ ম্যাজিষ্ট্রেটের আদেশ এবং ওয়ারেন্ট ব্যতীত কত প্রকার ব্যক্তিকে/ কয় ক্ষেত্রে গ্রেফতার করতে পারে ?
উত্তরঃ ৯ ব্যক্তিকে/৯ ক্ষেত্রে । যথাঃ 
(I) আমলযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি।
(II) ঘর ভাঙার সরঞ্জাম বেআইনীভাবে রাখলে।
(III) সরকার কর্তৃক ঘোষিত অপরাধী।
(IV) চোরাই মাল বহনকারী।
(V) পুলিশ অফিসারের কাজে বাধাদানকারী।
(VI) সশস্ত্ৰ বাহিনী থেকে পলায়নকারী।
(VII) বাংলাদেশের বাহিরে আমলযোগ্য অপরাধ করলে।
(VIII) মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী ৫৬৫(৩) ধারা ভঙ্গ করলে।
(IX) গ্রেফতারের অনুরোধ পাওয়া গেলে।
৬৫. গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া কোন ধারা বলে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ৫৪ ধারা।
৬৬. ম্যাজিষ্ট্রেটে কত ধারায় গ্রেফতার করতে পারে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ৬৪ ধারা।
৬৭. কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতারের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কি করা হয় ?
উত্তরঃ নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট উপস্থিত করা হয়।
৬৮. কোন ধারায় সাধারণ ব্যক্তি অপরাধীকে গ্রেফতার করতে পারে ?
উত্তরঃ ৫৯ ধারায়।
৬৯. সমন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৬৮ - ৭৪ ধারায়।
৭০. সমন কি ?
উত্তরঃ যে পত্র দ্বারা কোনো ব্যক্তিকে আদালত বা কোনো মর্মকর্তা পত্রে নির্ধারিত স্থানে ও সময়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য তলব করেন তাকে সমন বলে ।
৭১. সমন কি রূপে দিতে হবে ?
উত্তরঃ লিখিতভাবে ও ২ কপিতে।
৭২. সমনে তলবি ব্যক্তির স্বাক্ষর কোথায় নিতে হবে ?
উত্তরঃ সমনের প্রতিলিপির অপর পৃষ্ঠায়।
৭৩. গ্রেফতারী পরোয়ানা (Warrant of Arrest) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৭৫ - ৮৬ ধারায়।
৭৪. ফৌজদারী কার্যবিধির কোন ধারায় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভবঘুরে,অভ্যাসগত দস্যু প্রভৃতিকে গ্রেফতারের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে ?
উত্তরঃ ৫৫ ধারায়।
৭৫. পুলিশ ব্যতীত অন্য কারো নিকট কি গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেয়া যাবে ?
উত্তরঃ যাবে।
যেমনঃ জমির মালিক,কৃষক বা জমির ম্যানেজারের উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিতে পারেন।
৭৬. গ্রেফতারী পরোয়ানা কতক্ষন বলবৎ থাকে ?
উত্তরঃ প্রদানকারী আদালত বাতিল না করা পর্যন্ত 
           অথবা 
           কার্যকর না করা পর্যন্ত।
৭৭. গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে কখন আদালতে হাজির করতে হবে ?
উত্তরঃ অবিলম্বে।
৭৮. গ্রেফতারী পরোয়ানা কোথায় কার্যকর করা যাবে ?
উত্তরঃ বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে।
৭৯. আদালতের স্থানীয় সীমার বাহিরে কিভাবে পরোয়ানা প্রদান করবেন ?
উত্তরঃ পুলিশ অফিসারের উপর নির্দেশিত না করে যে স্থানে কার্যকর করতে হবে উক্ত স্থানের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট , জেলা পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেন্ট বা মহানগর এলাকায় পুলিশ কমিশনার এর নিকট প্রেরণ করবেন।
৮০. নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট , জেলা পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেন্ট বা মহানগর এলাকায় পুলিশ কমিশনার এর নিকট অভিযুক্ত ব্যক্তি জামানত দিতে চাইলে কি হবে ?
উত্তরঃ তাহা গ্রহণ করেবন এবং একটি মুচলেকা নিয়ে পরোয়ানা প্রদানকারী আদালতে প্রেরণ করবেন।
৮১. পুলিশ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে কতক্ষন আটক করে রাখতে পারে ?
২৪ ঘন্টা।
৮২. হুলিয়া (Proclamation) কি ?
উত্তরঃ আদালত যার বিরুদ্ধে পরোয়ানা প্রদান করেছেন সে আত্মগোপন করলে ৩০ দিনের কম নহে এরূপ সময় দিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে হাজির হওয়ার জন্য যে লিখিত আদেশ জারি করেন তাই হুলিয়া।
৮৩. ক্রোককৃত সম্পত্তি হুলিয়াধীন ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ দাবি করলে-
উত্তরঃ ৬ মাসের মধ্যে করতে হবে।
৮৪. ক্রোককৃত সম্পত্তি হুলিয়াধীন ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ দাবি করলে এবং এরূপ দাবি গ্রাহ্য হলে -
উত্তরঃ ১ বছরের মধ্যে মামলা করতে হবে।
৮৫. ক্রোককৃত সম্পত্তির মালিক কত দিনের মধ্যে আদালতে হাজির হয়ে পলাতক ছিলোনা মর্মে আদালতকে সন্তুষ্ট করলে খরচ বাদে বাকি সম্পত্তি ফেরত পাবে?
উত্তরঃ ২ বছরের মধ্যে।
৮৬. উৎপাত বা আশংকিত বিপদের ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ বলবৎ আদেশ জারির ক্ষমতা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারায়।
৮৭. ১৪৪ ধারায় কতটি উপধারা আছে ?
উত্তরঃ ৭ টি ।
৮৮. ১৪৪ ধারার আদেশ কত ধারার আওতায় ম্যাজিষ্ট্রেট জারি করা হয় ?
উত্তরঃ ১৩৪ ধারায়।
৮৯. ভূমি সংক্রান্ত বিরোধে কে আদেশ জারি করেন ?
উত্তরঃ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট।
৯০. ১৪৪ ধারা জারি কে জারি করতে পারেন ?
উত্তরঃ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট।
৯১. একতরফাভাবে ১৪৪ ধারা জারি করা হয় কত ধারা অনুযায়ী ?
উত্তরঃ ১৪৪(২) ধারা।
৯২. ১৪৪ ধারার আদেশের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির করণীয় কি ?
উত্তরঃ রিভিশন।
৯৩. ১৪৪ ধারার আদেশ ?
উত্তরঃ লিখিত হবে।
৯৪. ১৪৪ ধারার আদেশ কোথায় কার্যকর হবে না ?
উত্তরঃ মহানগর এলাকায়।
৯৫. মহানগর এলাকায় ১৪৪ ধারার আদেশ কে জারি করেন ?
উত্তরঃ পুলিশ কমিশনার।
৯৬. ১৪৪ ধারার আদেশ কার প্রতি নির্দেশিত হবে ?
উত্তরঃ ব্যক্তি বিশেষ বা জনসাধারণের প্রতি।
৯৭. ১৪৪ ধারার আদেশ সর্বোচ্চ কতদিন বলবৎ থাকে ?
উত্তরঃ ২ মাস।
৯৮. শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের মুচলেকা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৭-১১০ ধারায়।
৯৯. ফৌজদারী কার্যবিধি কত ধারা অনুযায়ী শান্তিভঙ্গের মুচলেকা নেয়া হয় ?
উত্তরঃ ১০৭ ধারা।
১০০. কোনো ব্যক্তি শান্তি ভঙ্গ করতে পারে বলে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটকে জানানো হলে ম্যাজিষ্ট্রেট কি করবেন ?
উত্তরঃ উক্ত ব্যক্তিকে কেন ১ বছরের অধিককাল পর্যন্ত শান্তিরক্ষার জন্য জামিনদারসহ বা ব্যতীত একটি মুচলেকা সম্পাদনের আদেশ দিবেন না, তার কারণ দর্শাতে বলবেন।

১০১. কোনো ব্যক্তিকে সদাচরণের মুচলেকা দেওয়ার আদেশ কে দিতে পারেন ?
উত্তরঃ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট।
১০২. ১০৭ ধারার মামলা কোথায় দায়ের করতে হয় ?
উত্তরঃ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে।
১০৩. ১০৭ ধারার এদেশের বিরুদ্ধে রিভিশনের দরখাস্ত কোন আদালতে দায়ের করতে হয় ?
উত্তরঃ দায়রা জজ আদালতে।
১০৪. ১০৭ ধারার মামলা কোন আদালতের আদি এখতিয়ারভুক্ত ?
উত্তরঃ জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট।
১০৫. মহানগর এলাকার বাহিরে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৫ ধারা কে জারি করেন ?
উত্তরঃ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট।
১০৬. ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৫ ধারার ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্য কি ?
উত্তরঃ ভূমি বিরোধ জনিত শান্তিভঙ্গের আশংকারোধ।
১০৭. জমি সংক্রান্ত বিরোধের কারণে শান্তিভঙ্গের আশংকা থাকলে কোন ধারায় মামলা হবে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৫ ধারায়।
১০৮. কখন ম্যাজিষ্ট্রেট ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৫ ধারার আদেশ জারি করতে পারেন ?
উত্তরঃ স্থাবর সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ।
১০৯. ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৫ ধারার মামলা দায়ের করতে হয় কিভাবে ?
উত্তরঃ নালিশের মাধ্যমে।
১১০. ১৪৫ ধারায় স্থাবর সম্পত্তি দখল পুনরুদ্ধারের মামলা কতদিনের মধ্যে করতে হয় ?
উত্তরঃ ২ মাস।
১১১. স্থাবর সম্পত্তির ব্যবহারের অধিকার নিয়ে আলোচনা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৭ ধারায়।
১১২. ম্যাজিষ্ট্রেট বিরোধীয় বিষয় ক্রোক করতে পারেন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৬ ধারায়।
১১৩. ফৌজদারী কার্যবিধিতে সরেজমিনে অনুসন্ধান কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৮ ধারায়।
১১৪. ফৌজদারী কার্যবিধি ৭৫ ধারায় কি আছে ?
উত্তরঃ গ্রেফতারী পরোয়ানা।
১১৫. ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী সরকারী কর্মচারীর উপর সমন জারি কিভাবে করবো ?
উত্তরঃ অফিস কর্মকর্তার নিকট।
১১৬. হুলিয়া জারি করতে হয় কিভাবে ?
উত্তরঃ পলাতক ব্যক্তি যেখানে বসবাস করে 
           আদালত ভবনের প্রকাশ্য স্থানে লটকিয়ে 
           পলাতক ব্যক্তি যেখানে বসবাস করে সেখানে লটকিয়ে।
১১৭. সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কোনটি আবশ্যক ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য আসামীর উপস্থিতিতে গ্রহণ করতে হবে।
১১৮. চিকিৎসক সাক্ষীকে সমন প্রদান ও জবানবন্দি নেয়া কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৫০৯ ধারায়।
১১৯. সময় অনুসারে সাক্ষী হাজির না হলে আদালত সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ কি শাস্তি দিবেন ?
উত্তরঃ অনধিক ২৫০ টাকা জরিমানা।
১২০. দলিল বা কোনো জিনিস হাজির করার জন্য সমন বা লিখিত আদেশ কে দিতে পারেন ?
উত্তরঃ কোনো আদালত বা কোনো থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। (৯৪ ধারা)
১২১. আদালত ৯৬ ধারায় তল্লাশী পরোয়ানা (Search Warrant) ইস্যু করলে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার কোন ধারায় তল্লাশী পরিচালনা করবেন ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৫ ধারায়।
১২২. কোনো ব্যক্তি তল্লাশীতে উপস্থিত হতে অস্বীকার বা অবহেলা করলে  কোন ধারার অপরাধী হবে ?
উত্তরঃ দণ্ডবিধির ১৮৭ ধারায় ১ মাস পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদের বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ২০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়।
১২৩. প্রকাশনা বাজেয়াপ্ত ঘোষণা ও তল্লাশী পাঠাবার ক্ষমতা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৯৯(ক) ধারায়।
১২৪. ডাক ও টেলিগ্রাফ কতৃপক্ষের হেফাজতে রক্ষিত দলিল বা কোনো জিনিস হাজির সম্পর্কে কোন ধারায়?
উত্তরঃ ৯৫ ধারায়।
১২৫. প্রত্যেক পুলিশ আমলযোগ্য অপরাধের প্রতিরোধের জন্য হস্তক্ষেপ করতে পারে কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৯ ধারায়।
১২৬. সরকারী সম্পত্তি ক্ষতির চেষ্টা করলে পুলিশ হস্তক্ষেপ করতে পারে কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৫২ ধারায়।
১২৭. বাটখারা ও দাঁড়িপাল্লা ইত্যাদি কে পরীক্ষা করতে পারেন ?


উত্তরঃ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা   ১৫৩ ধারা অনুযায়ী।
১২৮. ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী পুলিশ কোন প্রতিরোধমূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে ?
উত্তরঃ সরকারী সম্পত্তি রক্ষা ও 
           ওজন পরিমাপের যন্ত্রপাতি অনুসন্ধান 
১২৯. ফৌজদারী মামলা কয়ভাবে দায়ের করা যায় ?
উত্তরঃ ২ ভাবে। (ক) থানায় ও (খ) আদালতে 
১৩০. FIR এর পূর্ণ রূপ কি ?
উত্তরঃ First Information Report বা প্রাথমিক তথ্য বিবরণী।
১৩১. থানায় ফৌজদারী মামলা দায়ের সম্পর্কে কোন ধারায় বর্ণিত/পুলিশ কত ধারায় মামলা করতে পারে ?
উত্তরঃ ১৫৪ ও ১৫৫ ধারায়।
১৩২. FIR গ্রহণ করা হয় কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৫৪ ধারায়।
১৩৩. আদালতে ফৌজদারী মামলা দায়ের সম্পর্কে কোন ধারায় বর্ণিত ?
উত্তরঃ ২০০ ধারায়।
১৩৪. আমলযোগ্য অপরাধের সংবাদ কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৫৪ ধারায়।
১৩৫. আমল অযোগ্য অপরাধের সংবাদ কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৫৪ ধারায়।
১৩৬. মারামারি করলে কি করবেন ?
উত্তরঃ নালিশী মামলা অথবা এজাহার দায়ের।
১৩৭. এজাহার (FIR) কি ?
উত্তরঃ আমলযোগ্য অপরাধের সংবাদ।
১৩৮. এজাহার কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৫৪ ধারায়।
১৩৯. কে এজাহার দায়ের করতে পারে ?
উত্তরঃ যেকোনো ব্যক্তি।
১৪০. FIR কোথায় দায়ের করতে হয় ?
উত্তরঃ স্থানীয় থানায়।
১৪১. কোনো আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটন সম্পর্কে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৫৪ ধারায় প্রদত্ত লিখিত এজাহার স্বাক্ষর করবে কে ?
উত্তরঃ সংবাদদাতা।
১৪২. পুলিশের কাছে এজাহার ছাড়া কি মামলা দায়ের করা যায় ?
উত্তরঃ নন-জিআর মামলা।
১৪৩. পুলিশ বা থানায় মামলা গ্রহণ না করলে কি করেবন ?
উত্তরঃ আদালতে নালিশী মামলা দায়ের করতে হবে।
১৪৪. পুলিশ কর্মকর্তা কোন ধারায় ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি ছাড়া তদন্ত করতে পারে ?
উত্তরঃ ১৫৬ ধারায়।
১৪৫. মহানগর এলাকায় নালিশী মামলা কোথায় দায়ের করতে হয় ?
উত্তরঃ Chief Metropolitan Magistrate (CMM) আদালতে।
১৪৬. মহানগর এলাকার বাহিরে নালিশী মামলা কোথায় দায়ের করতে হয় ?
উত্তরঃ Chief Judicial Magistrate (CJM) আদালতে।
১৪৭. ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি/দোষ স্বীকারোক্তি কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৬৪ ধারায়।
১৪৮. সাক্ষীর জবানবন্দি পুলিশ কত ধারায় রেকর্ড করেন ?
উত্তরঃ ১৬১ ধারায়।
১৪৯. সাক্ষীর জবানবন্দি ম্যাজিস্ট্রেট কত ধারায় রেকর্ড করেন ?
উত্তরঃ ১৬৪ ধারায়।
১৫০. ১৬১ ধারায় রেকর্ডকৃত সাক্ষীর জবানবন্দিতে কে স্বাক্ষর করেন ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য রেকর্ডকারী তদন্ত কর্মকর্তা।
১৫১. পুলিশের কাছে জবানবন্দি কখন গ্রহণযোগ্য ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য আইনের ২৭ ধারায়।
১৫২. পুলিশের কাছে দোষ স্বীকার করে কিন্তু বিচারে গিয়ে দোষ স্বীকার না করলে কি হবে ?
উত্তরঃ তাহার বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে না।
১৫৩. ডাকাতি হওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সাক্ষীদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৬১ ধারায়।
১৫৪. সাক্ষী পুলিশকে কিছু না বলে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে সব বললে কি হবে ?
উত্তরঃ সাক্ষ্য আইনের ২৭  ধারায় সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে।
১৫৫. ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় নিজেকে না জড়িয়ে সাক্ষ্য দিলে -
উত্তরঃ তাহা দোষ স্বীকারোক্তি হবে না।
১৫৬. ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় সাক্ষ্য নেওয়ার আগে ম্যাজিস্ট্রেট স্বীকারোক্তিদাতাকে কি বলবেন ?
উত্তরঃ  সে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য নহে, স্বীকারোক্তি তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
১৫৭. কোন ধরণের ম্যাজিস্ট্রেট ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি লিপিবদ্ধ করবেন ?
উত্তরঃ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট।
১৫৮. স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করতে পারেন কে ?
উত্তরঃ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (Metropolitan Magistrate বা MM আদালত)।
১৫৯. পুলিশ রিমান্ড কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৬৭ ধারায়।
১৬০. পুলিশ আসামীকে কোর্ট থেকে রিমান্ডে আনেন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৬৭ ধারায়।
১৬১. ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে পুলিশ হেফাজতে রাখার জন্য তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তাকে ক্ষমতা দিতে পারেন কত দিন ?
উত্তরঃ অনধিক ১৫ দিন।
১৬২. ফৌজদারী কার্যবিধি অনুসারে ১২০ দিনের মধ্যে মামলার তদন্ত কাজ সম্পন্ন করার বিধানটি-
উত্তরঃ নির্দেশনামূলক।
১৬৩. মৃত্যুদন্ডে দণ্ডনীয় কোনো অপরাধের তদন্ত ১২০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন না হলে -
উত্তরঃ আসামী জামিনে মুক্তি পেতে পারে।
১৬৪. অধিকতর তদন্ত (Further Investigation) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৭৩(২) ধারায়।
১৬৫. অবাধ্য সাক্ষী বা ফরিয়াদী আটক রাখা যায় -
উত্তরঃ ১৭১ ধারায়।
১৬৬. সুরতহাল রিপোর্ট (Inquest Report) কি ?
উত্তরঃ মৃত্যুর দৃশ্যমান কারণ সম্পর্কে যেই রিপোর্ট তৈরী করা হয়।
১৬৭. সুরতহাল রিপোর্ট (Inquest Report) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৭৪(১) ধারায়।
১৬৮. সুরতহাল রিপোর্ট (Inquest Report) কে তৈরী করেন ?
উত্তরঃ পুলিশ অফিসার।
১৬৯. ময়না তদন্ত রিপোর্ট (Post Mortem Report) কি ?
উত্তরঃ মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে যেই রিপোর্ট তৈরী করা হয়।
১৭০. ময়না তদন্ত রিপোর্ট (Post Mortem Report) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৭৪(৩) ধারায়।
১৭১. ময়না তদন্ত রিপোর্ট (Post Mortem Report) কে তৈরী করেন ?
উত্তরঃ যোগ্যতা সম্পন্ন ডাক্তার।
১৭২. ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মৃত্যুর অনুসন্ধান -
উত্তরঃ ১৭৬ ধারায়।
১৭৩. কবর হতে লাশ উত্তোলন (Disinter Corpses) করতে পারেন কে ?
উত্তরঃ ম্যাজিস্ট্রেট।
১৭৪. কবর হতে লাশ উত্তোলন (Disinter Corpses) কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৭৬(২) ধারায়।
১৭৫. আত্মহত্যা সম্পর্কে পুলিশ তদন্ত -
উত্তরঃ ১৭৪ ধারায়।
১৭৭. কেস ডায়রী (Case Diary) পুলিশ অফিসার কোন ধারা মোতে তৈরী করেন ?
উত্তরঃ ১৭২ ধারায়।
১৭৮. ফৌজদারী আদালত পুলিশ ডায়েরি তলব করতে পারেন -
উত্তরঃ বিচারের জন্য।
১৭৯. কোনো জেলার ফৌজদারী আদালতের ওয়ারেন্ট স্থানীয় অধিক্ষেত্র বহির্ভুত কোনো মেট্রোপলিটন এলাকায় তামিলের জন্য কাহার নিকট প্রেরণ করতে হবে ?
উত্তরঃ পুলিশ কমিশনার।
১৮০. পুলিশ রিপোর্ট (Police Report) কি ?
উত্তরঃ সংঘটিত অপরাধ তদন্ত করে পুলিশ যে প্রতিবেদন দাখিল করে।
১৮১. পুলিশ রিপোর্ট (Police Report) কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৭৩ ধারায়।
১৮২. চূড়ান্ত প্রতিবেদন (Final Report) কি ?
উত্তরঃ তদন্ত কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট অভিযোগটি প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত না হলে যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
১৮৩. অভিযোগপত্র (Charge Sheet) ki ?
উত্তরঃ তদন্ত কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট অভিযোগটি প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হলে যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
১৮৪. পুলিশী তদন্তে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া না গেলে দাখিলকৃত রিপোর্টের নাম কি ?
উত্তরঃ চূড়ান্ত প্রতিবেদন (Final Report)।
১৮৫. যখন ম্যাজিস্ট্রেট চূড়ান্ত প্রতিবেদন (Final Report) গ্রহণ করেন-
উত্তরঃ তখন আসামী অব্যাহতি পেতে পারে।
১৮৬. চূড়ান্ত প্রতিবেদন (Final Report) এর বিরুদ্ধে কি করবেন ?
উত্তরঃ না-রাজী আবেদন।
১৮৭. একজন অভিযোগকারীকে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক পরীক্ষা করার প্রয়োজন হয় না যদি অভিযোগকারী -
উত্তরঃ হয় একটি আদালত।
১৮৮. পুলিশ রিপোর্টে অভিযোগকারী অসন্তুষ্ট হলে -
উত্তরঃ না-রাজী আবেদন।
১৮৯. না-রাজী (na-raji) ki ?
উত্তরঃ পুলিশ প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে ফরিয়াদীর আপত্তি।
১৯০.  না-রাজী আবেদন কে করে ?
উত্তরঃ ফরিয়াদী/অভিযোগকারী।
১৯১. না-রাজী আবেদন কিভাবে নিষ্পত্তি হয় ?
উত্তরঃ অধিকতর তদন্তের আদেশ প্রদান করা হয়, 
          উক্ত আবেদন সরাসরি আমলে নেয়া হয়/খারিজ করা হয়
১৯২. না-রাজী আবেদন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ২০০ ধারায়।
১৯৩. না-রাজী আবেদন না-মঞ্জুর হলে কি করতে হয় ?
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৬ ধারায় দায়রা আদালতে রিভিশন আবেদন।
১৯৪. না-রাজীর তদন্ত -
উত্তরঃ ২০২ ধারায়।
১৯৫. আইনজীবীর মাধ্যমে আসামীর হাজিরা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ২০৫ ধারায়।
১৯৬. অনুসন্ধান ও বিচারের ক্ষেত্রে ফৌজদারী আদালতের এখতিয়ার -
উত্তরঃ ১৭৭ - ১৮৮ ধারায়।

১৯৭. নালিশ (Complaint) কি ?
উত্তরঃ ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট লিখিত অভিযোগ। বা 
           জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ।
১৯৮. নালিশী দরখাস্ত গ্রহণকালে নালিশকারীকে পরীক্ষা করা -উত্তরঃ একজন ম্যাজিস্ট্রেটের জন্য বাধ্যতামূলক।
১৯৯. সিআর (CR) কেইসের পূর্ণ নাম কি ?
উত্তরঃ Complain Register Case.
২০০. ম্যাজিস্ট্রেট অভিযোগকারীর জবানবন্দি রেকর্ড করেন ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় ?
উত্তরঃ ২০০ ধারায়।

২০১. কোন ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধ আমলে নিতে পারেন ?
উত্তরঃ ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট।
২০২. কোন ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধ আমলে নিতে পারেন না ?
উত্তরঃ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
২০৩. নালিশী মামলার অপরাধ ম্যাজিস্ট্রেট কত ধারায় আমলে নিতে পারেন ?
উত্তরঃ ১৯০ ধারায়।
২০৪. একটি নালিশী মামলা গ্রহণকালে ম্যাজিস্ট্রেট যদি দেখেন তার এখতিয়ার নাই তখন কি করবেন ?
উত্তরঃ উপযুক্ত আদালতে পেশ করার জন্য নালিশটি ফেরত দিবেন।
২০৫. নালিশী মামলা/সিআর মামলা খারিজ হয় -
উত্তরঃ ২০৩ ধারায়।
২০৬. ম্যাজিস্ট্রেট নালিশী মামলা/সিআর মামলা গ্রহণ না করলে/খারিজ/প্রত্যাহার/প্রত্যাখ্যান করলে -
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৯ক ধারায় দায়রা আদালতে রিভিশন
২০৭. অভিযোগ (Charge) কি ?
উত্তরঃ যে সমস্ত বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সংঘটিত কোনো অপরাধের বিচার অনুষ্ঠিত হয় তাহাই অভিযোগ।
২০৮. ফৌজদারী মামলায় চার্জ গঠনের দায়িত্ব কার ?
উত্তরঃ আদালতের।
২০৯. ফৌজদারী মামলায় চার্জ গঠনের ক্ষেত্রে অপরাধ সংক্রান্ত কোন তথ্যটি উল্লেখের প্রয়োজন নাই ?
উত্তরঃ শাস্তি।
২১০. কোন ধারা মোতে রায় ঘোষণার পূর্বে অভিযোগ পরিবর্তন করা যায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ২২৭ ধারা।
২১১. ম্যাজিস্ট্রেটের বিচার কার্যক্রম কত ধারায় ?
উত্তরঃ ২৪১-২৫০ ধারায়।
২১২. নালিশী মামলা প্রত্যাহার -
উত্তরঃ ২৪৮ ধারায়।
২১৩. নালিশী মামলায় সমন ইস্যুর পর অভিযোগকারী নির্ধারিত তারিখে আদালতে হাজির না হলে -
উত্তরঃ আদালত আসামীর খালাসের আদেশ দিতে পারেন।
২১৪. অভিযোগ (Complaint) প্রত্যাহার করা হলে -
উত্তরঃ আসামীর খালাস পাবে।
২১৫. অভিযোগ (Complaint) ব্যাতীত অন্য কোনো ভাবে রুজুকৃত একটি ফৌজদারী মামলার কার্যক্রম বন্ধ করা হলে-
উত্তরঃ ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে মুক্তি দিতে পারেন।
২১৬. ফরিয়াদীর অনুপস্থিতিতে মামলা খারিজ হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ মামলা পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করতে হবে।
২১৭. ফরিয়াদীর অনুপস্থিতিতে মামলা খারিজ হলে মামলা পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন কোথায় করবেন ?
উত্তরঃ Chief Metropolitan Magistrate অথবা 
           Chief Judicial Magistrate আদালতে
২১৮. ফৌজদারী মামলায় কোন পর্যায়ে আসামী অব্যাহতির (Discharge) আবেদন করতে পারে ?
উত্তরঃ চার্জ গঠনের সময়।
২১৯. ম্যাজিস্ট্রেট আদালত অব্যাহতি (Discharge) প্রদান করেন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ২৪১ক ধারায়।
২২০. ম্যাজিস্ট্রেট আদালত অব্যাহতি (Discharge) প্রদান করলে ফরিয়াদী পক্ষ কত ধারায় আবেদন করবে ?
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৯(ক) ধারায়।
২২১. ম্যাজিস্ট্রেট আদালত অভিযোগ গঠন করেন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ২৪২ ধারায়।
২২২. চার্জ গঠনকালে আসামী অভিযোগ স্বীকার করলে আদালত-
উত্তরঃ সাজার আদেশ দিতে পারেন।
২২৩. ম্যাজিস্ট্রেট আদালত খালাস (Acquittal) প্রদান করেন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ২৪৫ ধারায়।
২২৪. দায়রা আদালত খালাস (Acquittal) প্রদান করেন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ২৬৫জ বা ২৬৫ ট ধারায়।

২২৫. মিথ্যা অভিযোগের ক্ষেত্রে CJM খালাসের আদেশ প্রদানের সময় নালিশকারীর বিরুদ্ধে-
উত্তরঃ অনধিক ১০০০ টাকা ক্ষতিপূরণের আদেশ দিতে পারেন।
২২৬. কোনো কর্ম বা কর্মচ্যুতি দুই বা ততোধিক আইনের অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলে -
উত্তরঃ অপরাধীকে দুই বা ততোধিক আইনের অধীনে অভিযুক্ত করা যাবে।
২২৭. আসামীর অব্যাহতি পাওয়ার দরখাস্ত বিবেচনার সময় কোন দলিলটি বিবেচনায় নেয়া যায় না ?
উত্তরঃ প্রাথমিক তথ্য বিবরণী।
২২৮. অবৈধ অস্ত্র দখলে রাখার অপরাধ কোন আদালতে বিচার্য ?
উত্তরঃ স্পেশাল ট্রাইবুনাল।
২২৯. কোন অপরাধের বিচারের এখতিয়ার দায়রা আদালতের নেই ?
উত্তরঃ রাষ্ট্রদ্রোহিতা।
২৩০. একজন ম্যাজিস্ট্রেট কোন আইনে অপরাধ আমলে গ্রহণ করতে পারেন না ?
উত্তরঃ হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন।
২৩১. Negotiable Instrument Act, 1881 এর অধীন ১৩৮ ধারার মামলায় যুগ্ম দায়রা জজের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামী কোন আদালতে আপীল দায়ের করতে পারবেন ?
উত্তরঃ দায়রা জজ আদালতে।
২৩২. পূর্ববর্তী খালাস বা দণ্ডাদেশ প্রসঙ্গে/রেস্ জুডিকেটা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৪০৩ ধারায়।
২৩৩. একবার দণ্ডিত/খালাসপ্রাপ্ত ব্যাক্তির একই অপরাধের জন্য পুনরায় বিচার করা যাবে না কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৪০৩ ধারায়।
২৩৪. খালাস আদেশের বিরুদ্ধে -
উত্তরঃ আপীল আবেদন।
২৩৫.দায়রা আদালত কত ধারায় অপরাধ আমলে নিতে পারেন ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ১৯৩ ধারায়।
২৩৬. দায়রা আদালতের বিচার পদ্ধতি কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ২৬৫ক-২৬৫ঠ ধারায়।
২৩৭. দায়রা আদালত অব্যাহতি (Discharge) প্রদান করেন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ২৬৫গ ধারায়।
২৩৮. দায়রা আদালত অভিযোগ গঠন (Charge Frame) করেন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ২৬৫ঘ ধারায়।
২৩৯. দায়রা আদালত খালাস (Acquittal) প্রদান করেন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ২৬৫জ ধারায়।


২৪০. দায়রা আদালত অব্যাহতি (Discharge) প্রদান করলে ফরিয়াদী পক্ষ কি করবে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ৪৩৫ ও ৪৩৯ ধারায় হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন আবেদন।
২৪১. সংক্ষিপ্ত বিচার কত বছরের অধিক দণ্ডনীয় হবে না/সংক্ষিপ্ত বিচারের সর্বোচ্চ শাস্তি কি ?
উত্তরঃ ২ বছর।
২৪২. সংক্ষিপ্ত বিচারে চোরাই মালের মূল্য কত টাকার অধিক হবে না ?
উত্তরঃ ১০,০০০/- টাকা।
২৪৩. দুষ্কর্মের সহচর প্রত্যেকটি লোক সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ও সত্য ঘটনা প্রকাশ করলে তাকে ক্ষমা করা যেতে পারে কোন ধারা অনুযায়ী ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ৩৩৭ ধারা।
২৪৪. ম্যাজিস্ট্রেট মামলা প্রাপ্ত হওয়ার তারিখ থেকে কত দিনের মধ্যে বিচারকার্য সমাপ্ত করবেন ?
উত্তরঃ ১৮০ দিন।
২৪৫. দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ মামলা প্রাপ্ত হওয়ার তারিখ থেকে কত দিনের মধ্যে বিচারকার্য সমাপ্ত করবেন ?
উত্তরঃ ৩৬০ দিন।
২৪৬. ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় আপোষ নিষ্পত্তির কথা বলা আছে?
উত্তরঃ ৩৪৫ ধারায়।
২৪৭. আপোষের আবেদন আদালতে গ্রাহ্য হলে প্রতিকার কি ?
উত্তরঃ রিভিশন।
২৪৮. আপোষের ফলে মামলা নিষ্পত্তি হলে-
উত্তরঃ আসামী খালাস পাবে।
২৫০. আপোষ মুলে মামলা নিষ্পত্তি হলে আদেশের বিরুদ্ধে কি করণীয় ?
উত্তরঃ আপীল।
২৫১. আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের সংবাদ কার নিকট প্রদান করা যায় ?
উত্তরঃ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও 
           ম্যাজিস্ট্রেট 
২৫২. আমল অযোগ্য অপরাধ সংঘটনের সংবাদ কার নিকট প্রদান করা যায় ?
উত্তরঃ ম্যাজিস্ট্রেট।
২৫৩. পেনাল কোডের ৩২৪ ধারায় শাস্তির অপরাধ আপোষ করতে পারে কে ?
উত্তরঃ ভিকটিম।
২৫৪. ফৌজদারী আদালত কক্ষ উম্মুক্ত আদালত হিসাবে গণ্য হবে কোন ধারা মতে ?
উত্তরঃ ৩৫২ ধারা।
২৫৫. বিচারধীন আসামী কোন ধারা মতে তাহার আত্মপক্ষ (Defense) সমর্থনে সাক্ষী হিসাবে সাক্ষ্য দিতে পারে ?
উত্তরঃ ৩৪০ ধারা।
২৫৬. ফৌজদারী মামলায় প্রসিকিউশনের সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত ফৌজদারী কার্যবিধির ৩৪২ ধারা মতে -
উত্তরঃ আসামীদের পরীক্ষা করবেন।
২৫৭. সময়ের আবেদন কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৩৪৪ ধারায়।
২৫৮. প্রিজাইডিং অফিসার রায় ঘোষণার সময় প্রকাশ্য আদালতে উহাতে তারিখ দিবেন এবং সাক্ষর করবেন। নিজে না লিখলে প্রতি পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর করবেন ইহা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৩৬৭ ধারায়।
২৫৯. আসামী আবেদন করলে রায়ের একটি নকল তাকে অবিলম্বে বিনামূল্যে দিতে হবে (২০ অধ্যায়ের ২৪১-২৫০ ধারার মামলা ব্যতীত)-
উত্তরঃ ৩৭১ ধারায়।
২৬০. দায়রা আদালত প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করার পূর্বে অনুমোদন প্রয়োজন কাহার ?
উত্তরঃ হাইকোর্টের।
২৬১. দায়রা আদালতের রায় ও দণ্ডাদেশের অনুলিপি অগ্রবর্তী করতে হবে-
উত্তরঃ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর।
২৬২. মৃত্যুদণ্ড ব্যতীত যেকোনো কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলে আসামী যে পরিমাণ সময় কারাবাসে ছিল সেই পরিমাণ সময় ব্যাড যাবে-
উত্তরঃ ৩৫ক ধারায়।
২৬৩. বিচার চলাকালে ১ বছর হাজতে থাকা একজন আসামীর ৫ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ হয়। সে কতদিন কারাভোগ করবে ?
উত্তরঃ ৪ বছর। 
২৬৪. আদালত কারাবন্দী আসামীর বিরুদ্ধে কারাদণ্ডাদেশ প্রদান করলে উক্ত দণ্ডাদেশের ওয়ারেন্ট কার নিকট প্রেরণ করবেন ?
উত্তরঃ কারারক্ষক।
২৬৫. কখন আপীল চলে না ?
উত্তরঃ নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে আপীল চলে না:
  • অপরাধ স্বীকার করলে,
  • দায়রা আদালত অনধিক ১ মাস কারাদণ্ড দিলে,
  • CJM/MM/১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট অনধিক ৫০/- টাকা জরিমানা করলে,
  • ২৬০ ধারায় সংক্ষিপ্ত বিচারের ক্ষমতাসম্পন্ন ম্যাজিস্ট্রেট অনধিক ২০০/- টাকা জরিমানা করলে,
  • ২০৩ ধারার অধীন আদালত নালিশী মামলা খারিজ করলে অথবা 
  • খালাসের/ দণ্ডাদেশের তারিখ হতে ৬০ দিন অতিবাহিত হলে
২৬৬. ৩৭৯ ধারায় অভিযুক্ত আসামীর ১ মাসের কারাদণ্ড হলে এবং আসামী আপীল করলে -
উত্তরঃ আপীলযোগ্য নয় বিধায় আপীলটি নামঞ্জুর হবে।
২৬৭. ফৌজদারী কার্যবিধিতে আপীলের ধারাসমূহ কি ?
উত্তরঃ ৪০৪ - ৪৩১ ধারা।
২৬৮. দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামীর আপীলের ধারায় সমূহ-
উত্তরঃ ৪০৭, ৪০৮ এবং ৪১০ ধারা।
২৬৯. ফরিয়াদীর আপীলের ধারায় সমূহ-
উত্তরঃ ৪১৭ক ধারা।

দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে দণ্ডিত ব্যক্তি ও ফরিয়াদীর আপীল আদালত এবং ধারা:


 দণ্ডদানকারী আদালত 
  আপীল আদালত
  আপীলের ধারা (ফৌজদারী কার্যবিধি)
  দণ্ডিত ব্যক্তি 
   ফরিয়াদী 
 দায়রা জজ 
 অতিরিক্ত দায়রা জজ


হাইকোর্ট বিভাগ 


     ৪১০


৪১৭ক
 মহানগর দায়রা জজ
 মহানগর অতিরিক্ত দায়রা জজ

যুগ্ম দায়রা জজ 
মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ 
(দণ্ড ৫ বছরের বেশী) 

হাইকোর্ট বিভাগ 



     ৪০৮



৪১৭ক 
 যুগ্ম দায়রা জজ 
মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ 
(দণ্ড ৫ বছর পর্যন্ত) 
 দায়রা জজ 
মহানগর দায়রা জজ 
সিএমএম/এসিএমএম /এমএম  

 মহানগর দায়রা জজ 
 ৪০৮

৪১৭ক 
 সিজেএম/এসিজেএম/১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট 
  দায়রা জজ 
 ২য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট 
৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট 
 সিজেএম 
 ৪০৭
 ৪১৭ক 


খালাসের আদেশের বিরুদ্ধে ফরিয়াদীর আপীল আদালত এবং ধারা:
 বিচার আদালত 
 আপীল আদালত 
 আপীলের ধারা (ফৌ. কা.)
 যে কোনো দায়রা জজ আদালত 
 হাইকোর্ট বিভাগে 

             ৪১৭ 
 যে কোনো ম্যাজিস্ট্রেট আদালত 
 দায়রা জজ আদালত
 যে কোনো মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
 মহানগর দায়রা জজ


২৭০. ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল আবেদন -
উত্তরঃ দায়রা আদালতে।
২৭১. ম্যাজিস্ট্রেট শাস্তি দিলে আপীল -
উত্তরঃ ৪০৭ ও ৪০৮ ধারায়।
২৭২. Chief Judicial Magistrate (CJM) আদালতের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল-
উত্তরঃ দায়রা আদালতে।
২৭৩. Chief Metropolitan Magistrate (CMM) আদালতের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল-
উত্তরঃ মহানগর দায়রা আদালতে।
২৭৪. মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট/Metropolitan Magistrate/MM আদালতের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল-
উত্তরঃ মহানগর দায়রা আদালতে।
২৭৫. মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট/১ম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামীর আপীল -
উত্তরঃ ৪০৮ ধারায়।
২৭৬. ২য়/৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামীর আপীল -
উত্তরঃ Chief Judicial Magistrate (CJM) আদালতে।
২৭৭. ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামীর আপীল -
উত্তরঃ দায়রা আদালতে।
২৭৮. একজন মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট (Metropolitan Magistrate/MM) একটি নালিশ মামলায় কারাদণ্ড প্রদান করেন। উক্ত দণ্ডাদেশ বৃদ্ধির জন্য অভিযোগকারী কোন আদালতে আপীল দায়ের করবে ?
উত্তরঃ মহানগর দায়রা জজ আদালতে।
২৭৯. একজন ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট প্রদত্ত দণ্ডাদেশ অপর্যাপ্ত হলে রাষ্ট্রপক্ষ দ্বন্দ্ব বৃদ্ধির জন্য কোন আদালতে আপীল দায়ের করবে ?
উত্তরঃ দায়রা আদালতে।
২৮০. একজন ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের রাষ্ট্রদ্রোহিতা ব্যতীত অন্য সকল অপরাধের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে কোন আদালতে আপীল দায়ের করবে ?
উত্তরঃ দায়রা আদালতে।
২৮১. যুগ্ম দায়রা আদালতের দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে কি করবেন ?
উত্তরঃ আপীল আবেদন
২৮২. ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট প্রদত্ত খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল হবে ?
উত্তরঃ দায়রা আদালতে।
২৮৩. একজন অভিযোগকারী খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করবে-
উত্তরঃ ৬০ দিনের মধ্যে।
২৮৪. বিচারিক আদালত একজন দণ্ডিতকে জামিন দিতে পারেন, যদি তাহার কারাদণ্ডের মেয়াদ অনধিক -
উত্তরঃ ১ বছর হয়।
২৮৫. আরজি খারিজের আবেদন মঞ্জুর হলে -
উত্তরঃ আপীল।
২৮৬. আরজি খারিজের আবেদন খারিজ/না-মঞ্জুর হলে -
উত্তরঃ রিভিশন।
২৮৭. শাস্তি বা দণ্ড লঘু হলে আপীল -
উত্তরঃ ৪১৭ক ধারায়।
২৮৮. আপীল পেন্ডিং এর বিচার আদালতে জামিনের আবেদন -
উত্তরঃ ৪২৬ ধারায়। 
২৮৯. অর্থদণ্ডের বিরুদ্ধে আনীত আপীল চলাকালে আসামী মারাগেলে আপীল -
উত্তরঃ এবেট হবে না।
২৯০. ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারী আপীল না-মঞ্জুর (Reject) হলে -
উত্তরঃ রিভিশন আবেদন।
২৯১. পুনঃবিচার কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৪৩৫ - ৪৪২ ধারায়।
২৯২. ৪৩৫ ধারা মোতাবেক রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন কোন আদালত ?
উত্তরঃ হাইকোর্ট বিভাগ ও যেকোনো  আদালত।
২৯৩. ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারী আপীল না-মঞ্জুর (Reject) হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ ৪৩৫,  ৪৩৯ক ধারায় দায়রা আদালতে রিভিশন।
২৯৪. দায়রা আদালতে ফৌজদারী আপীল না-মঞ্জুর (Reject) হলে কি করবেন ?
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৯ ধারায় হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন।
২৯৫. ফৌজদারী রিভিশন কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৯ এবং ৪৩৫, ৪৩৯ক ধারায়।
২৯৬. হাইকোর্ট বিভাগের রিভিশন ক্ষমতা -
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৯ ধারায়।
২৯৭. দায়রা আদালতের রিভিশন ক্ষমতা -
উত্তরঃ ৪৩৫, ৪৩৯ক ধারায়।
২৯৮. দায়রা আদালত কোন আদালতের বিরুদ্ধে রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে ?
উত্তরঃ ম্যাজিস্ট্রেটের ডিসচার্জ আদেশ।
২৯৯. ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৩৫ ধারায়-
উত্তরঃ নিম্ন আদালতের নথি তলব সম্পর্কে।
৩০০. ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৩৬ ধারায়-
উত্তরঃ অনুসন্ধানের আদেশ প্রদান।
৩০১. না-রাজী পিটিশন না-মঞ্জুরের বিরুদ্ধে -
উত্তরঃ ৪৩৫ ৪৩৬ ধারায় রিভিশন।
Procedure in cases section 195
১৯৫  ধারার মামলার কার্যক্রম 
৩০২. ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৯১ ধারা অনুযায়ী হেবিয়াস কর্পাস প্রকৃতির নির্দেশনামূলক আদেশ প্রদানের ক্ষমতা কোন আদালতের এখতিয়ারভুক্ত ?
উত্তরঃ হাইকোর্ট বিভাগের।
৩০৩. পাবলিক প্রসিকিউটর কে নিয়োগ করতে পারে ?
উত্তরঃ সরকার।
৩০৪. পাবলিক প্রসিকিউটর  কোনো আসামীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাহার করতে পারে -
উত্তরঃ আদালতের সম্মতিতে।
৩০৫. আসামীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের পূর্বে প্রসিকিউশন কোনো মামলা প্রত্যাহার করলে ফলাফল কি হবে ?
উত্তরঃ আসামীর অব্যাহতি
৩০৬. জামিনের বিধান কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৪৯৬, ৪৯৭ ও ৪৯৮ ধারায়।
৩০৭. জামিনযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে আসামীর জামিন প্রাপ্তির সুযোগ-
উত্তরঃ আইনগত অধিকার।


Group C
Penal Code, 1860
Total Question-20
Total Marks-20

১. দণ্ডবিধি (Penal Code) প্রণীত হয় কোন সালে ?
উত্তরঃ ১৮৬০ সালে।
২. দণ্ডবিধিতে (Penal Code) মোট ধারা আছে কতটি ?
উত্তরঃ ৫১১ টি।
৩. দণ্ডবিধিতে মোট কতগুলো অধ্যায়/পরিচ্ছদ আছে ?
উত্তরঃ ২৩ টি 
৪. দণ্ডবিধি (Penal Code) কখন প্রকাশিত হয় ?
উত্তরঃ ১৮৬০ সনের ৬ অক্টবর।
৫. দণ্ডবিধি (Penal Code) কখন থেকে কার্যকর হয় ?
উত্তরঃ ১ মে, ১৮৬১ ।
৬. দণ্ডবিধি (Penal Code) কত নম্বর আইন ?
উত্তরঃ ১৮৬০ সালের ৪৫ নং আইন।
৭. দণ্ডবিধি (Penal Code) কে প্রণয়ন করেন ?
উত্তরঃ লর্ড ম্যাকলে (Lord Mackley)
৮. পেনাল কোড হলো একটি -
উত্তরঃ Substantive Law বা মূল আইন। 
৯. অপরাধ (Offence) কি ?
উত্তরঃ ধারা ৪০ মোতামেক যে সমস্ত কাজ করা বা না করা প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য।
১০. অপরাধের সংজ্ঞা কোন ধারায়?
উত্তরঃ দণ্ডবিধির   ৪০ ধারায়।
১১. অপরাধের সংজ্ঞা কোন আইনে আছে ?
উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধি ও দণ্ডবিধিতে। 
           (ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা ৪(ণ) এবং দণ্ডবিধির ধারা ৪০)
১২. দণ্ডবিধি (Penal Code) কোন ধরণের আইন ?
উত্তরঃ Substantive Law বা মূল আইন।
১৩. দণ্ডবিধি (Penal Code) কোন ধরণের আইন ?
উত্তরঃ শাস্তির বিধান।
১৪. দণ্ডবিধিতে "জজ" এর সংজ্ঞা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৯ ধারায়।
১৫. দণ্ডবিধিতে "অপরাধ" এর সংজ্ঞা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৪০ ধারায়।
১৬. দণ্ডবিধিতে সরল বিশ্বাস (Good Faith) সম্পর্কে লেখা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৫২ ধারায়।
১৭. একজন শিশুর অপরাধের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়সসীমা কত ?
উত্তরঃ ৯ বছর।
১৮. সাধারণ অভিপ্রায় বা Common Intention এর সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৩৪ ধারায়।
১৯. একই উদ্দেশ্য সাধনকল্পে কতিপয় লোকের কৃত কাজে সংঘটিত অপরাধের জন্য সবাই সমান দোষী হবে কোন ধারা অনুযায়ী ?
উত্তরঃ ৩৪ ধারায়।
২০. ৩৪ ধারার অপরাধ সংঘটনের জন্য কতজন ব্যক্তির অংশগ্রহণ প্রয়োজন ?
উত্তরঃ ২ বা ততোধিক।
২১. যৌথ অপরাধীদের দায়িত্ব কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৩৪ ধারায়।
২২. ৩৪ ধারার সর্বোচ্চ শাস্তি কি ?
উত্তরঃ মূল অপরাধের শাস্তি।
২৩. সাধারণ উদ্দেশ্য (Common Object) এর শাস্তি কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৯ ধারায়।
২৪. প্ররোচনার সংজ্ঞা কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৭ ধারায়।
২৫. প্ররোচনার শাস্তির বিধান কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৯ ও ১১০ ধারায়।
২৬. প্ররোচনার ক্ষেত্রে ১০ জনের অধিক ব্যক্তিগোষ্ঠী দ্বারা অপরাধ সংঘটনে সাহায্য করলে শাস্তি কি ?
উত্তরঃ ৩ বছর পর্যন্ত (সশ্রম বা বিনাশ্রম ) কারাদণ্ড/অর্থদণ্ড/উভয় ।
২৭. মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধে সহায়তার শাস্তি কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১১৫ ধারায়।
২৮. মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধে সহায়তার পর অপরাধটি সংঘটিত না হলে শাস্তি কি ?
উত্তরঃ ১১৫ ধারা মতে ৭ বছর পর্যন্ত (সশ্রম বা বিনাশ্রম ) এবং অর্থদণ্ড।
২৯. মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধে সহায়তার পর অপরাধটি সংঘটিত হলে শাস্তি কি ?
উত্তরঃ ১১৫ ধারা মতে ১৪ বছর পর্যন্ত (সশ্রম বা বিনাশ্রম ) এবং অর্থদণ্ড।
৩০. Mens rea কি নির্দেশ করে/ বলতে কি বুঝায় ?

উত্তরঃ দোষযুক্ত মন বা Guilty mind
৩১. একজন ৯ বছরের বেশি বয়স্ক অপক্ক শিশুর অপরাধের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়সসীমা কত ?
উত্তরঃ ১২ বছর।
৩২. পেনাল কোডে কত প্রকার শাস্তির কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ ৫ প্রকার
৫৩ ধারায় -  সাজা ৫ ধরণের। যথাঃ
i)   মৃত্যুদণ্ড 
ii)  যাবজ্জীবন কারাদণ্ড (ইহা অবশ্যই সশ্রম হবে)
iii) কারাদণ্ড (সশ্রম বা বিনাশ্রম হতে পারে)
iv) সম্পত্তির বাজেয়াপ্তি 

v)  অর্থদণ্ড 
৩৩. শাস্তির বর্ণনা আছে কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৫৩ ধারায়
৩৪. কারাদণ্ড কত ধরণের ?
উত্তরঃ ২ ধরণের। যথাঃ সশ্রম ও বিনাশ্রম।
৩৫. পেনাল কোডে কোনটি অনুমিত সাজা নয়/কোন শাস্তির বিধান নাই ?
উত্তরঃ বেত্রাঘাত।
৩৬. পেনাল কোডে সর্বনিম্ন সাজা কোনটি ?
উত্তরঃ ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ১০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়ই
৩৭. যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মেয়াদ কত দিন ?
উত্তরঃ ৫৭ ধারা অনুযায়ী - যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মেয়াদ হবে ৩০ বছর।
৩৮. যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কি ধরণের হবে ?
উত্তরঃ সর্বদাই সশ্রম হবে 
৩৯. দ্বীপান্তর সাজাটি স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে কি শাস্তি দ্বারা ?
উত্তরঃ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের দ্বারা।
৪০. আদালত অর্থদণ্ড অনাদায়ে কারাদণ্ড দিলে, তাহা ১/৪ অংশের বেশি হবে না-
উত্তরঃ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির।
৪১. নির্জন কারাবাস কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৭৩ ধারায়।
৪২. সরকার কর্তৃক মৃত্যুদণ্ড লাঘবের বিধান -
উত্তরঃ ৫৪ ধারায়।
৪৩. সরকার কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদণ্ড লাঘবের বিধান -
উত্তরঃ ৫৫ ধারায়।
৪৪. সাধারণ বাতিক্রমসমূহ কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৭৬ থেকে ১০৬ ধারায়।
৪৫. অপরাধ হিসেবে গণ্য হবেনা কোনটি ?
উত্তরঃ আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগের কৃত কর্ম।
৪৬. ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার বিধান কত ধারায় ?
উত্তরঃ ৯৬ ধারায়।
৪৭. মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যাক্তিগত আত্মরক্ষার অধিকার-
উত্তরঃ ৯৮ ধারায়।
৪৮. সরকারী কর্মকর্তা কর্তৃক কৃত অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা যাবেনা, কোন ধারায় আছে ?
উত্তরঃ ৯৯ ধারায়।
৪৯. দেহ রক্ষায় আক্রমণকারীর মৃত্যু ঘটানো যায় কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০০ ধারায়।
৫০. দেহ রক্ষার অধিকার কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০২ ধারায়।
৫১. সম্পত্তি রক্ষায় আক্রমণকারীর মৃত্যু ঘটানো যায় কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৩ ধারায়।
৫২. সম্পত্তি রক্ষার অধিকার কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১০৫ ধারায়।
৫৩. দেহ রক্ষায় আক্রমণকারীর মৃত্যু ঘটানো যায় কয়টি ক্ষেত্রে ?
উত্তরঃ ৬ টি ক্ষেত্রে।
৫৪. সম্পত্তি রক্ষায় আক্রমণকারীর মৃত্যু ঘটানো যায় কয়টি ক্ষেত্রে ?
উত্তরঃ ৪ টি ক্ষেত্রে।
৫৫. আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগে আক্রমণকারীর মৃত্যু ঘটানো যায় কোন ক্ষেত্রে ?
উত্তরঃ রাতের বেলায় ঘর ভেঙে অনুপ্রবেশর ক্ষেত্রে
৫৬. অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র (Criminal Conspiracy) এর সংজ্ঞা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১২০ক ধারায়।
৫৭. অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র (Criminal Conspiracy) এর সাজা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১২০খ ধারায়।
৫৮. দুই বা ততোধিক ব্যক্তি অবৈধ কাজ করার জন্য সম্মত হলে কি হবে ?
উত্তরঃ অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র (Criminal Conspiracy) ।
৫৯. 'ক' সহ পাঁচ ব্যক্তি 'ছ'-কে হত্যা করার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পিত দিন, তারিখ ও সময়ে তাহারা সকলে মিলে 'ছ'-কে হত্যা করে। 'ক' সহ উক্ত পাঁচ ব্যক্তির বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ৩০২ ধারার সাথে নিম্নের কোন ধারাটি প্রাসঙ্গিক ?
উত্তরঃ ১২০এ ।
৬০. রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধের শাস্তি কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১২১ ধারায়।
৬১. সরকারকে তার কাজ করতে বাধা প্রদানের বা প্ররোচনার শাস্তি কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১২৪ ধারায়।
৬২. সরকারী কর্মকর্তার অবহেলায় রাষ্ট্র বা যুদ্ধাপরাধী পালিয়ে গেলে শাস্তি -
উত্তরঃ ১২৯ ধারায়।
৬৩. বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা/উদ্যোগ/সহায়তার শাস্তি কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১২১ ধারায়।
৬৪. বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা/উদ্যোগ/সহায়তার শাস্তি কি ?
উত্তরঃ মৃত্যুদণ্ড/যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ড ।
৬৫. বেআইনী সমাবেশের (unlawful Assembly) সংজ্ঞা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪১ ধারায়।
৬৬. বেআইনী সমাবেশ (unlawful Assembly) গঠনের জন্য কমপক্ষে কতজন ব্যক্তির প্রয়োজন ?
উত্তরঃ ৫ জন বা তার বেশি।
৬৭. বেআইনী সমাবেশ (unlawful Assembly) সংঘটনের শাস্তি কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৩ ধারায়।
৬৮. বেআইনী সমাবেশে (unlawful Assembly) অস্ত্রসহ অংশগ্রহণ করলে শাস্তি কত ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৪ ধারায়।
৬৯. দাঙ্গার (affray) সংজ্ঞা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৬ ধারায়।
৭০. দাঙ্গার (affray) শাস্তি কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ১৪৭ ধারায়।


The Evidence Act, 1872
Total Question-15
Total Marks-15

১. সাক্ষ্য আইন কোন সালে প্রণীত ?
উত্তরঃ ১৮৭২ সালে।
২. সাক্ষ্য আইন কত নম্বর আইন ?
উত্তরঃ ১ নম্বর।
৩. সাক্ষ্য আইনে কতগুলো ধারা আছে ?
উত্তরঃ ১৬৭ টি ।
৪. সাক্ষ্য আইনে কোন সালে প্রকাশিত ?
উত্তরঃ ১৫ মার্চ ১৮৭২ ।
৫. সাক্ষ্য আইনের কার্যকারিতা শুরু হয় কোন সালে ?
উত্তরঃ ১ সেপ্টেম্বর ১৮৭২।

Facts in Issue and Relevancy of Fact
সাক্ষ্য আইনে প্রাসঙ্গিকতা 

৬. সাক্ষ্য আইনের ৫ ধারায় কোন ২টি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে ?
উত্তরঃ বিচার্য বিষয় ও প্রশাসনিক বিষয়।
৭. সাক্ষ্য আইনের ৬ ধারায় কোন বিষয়ের গ্রহণীয়তা সম্পর্কে বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ লেনদেনের অংশ।
৮. শুধু বিবেচ্য ঘটনা অথবা প্রাসঙ্গিক ঘটনা সম্পর্কেই সাক্ষ্য দেয়া যাবে এটা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৫ ধারায়।
৯. যে সকল ঘটনা একই কাজের অংশ সেই গুলির প্রাসঙ্গিকতা কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৬ ধারায়।
১০. উদ্দেশ্য, প্রস্তুতি ও পূর্ববর্তী কিংবা পরবর্তী আচরণ সম্পর্কে বিধান কোন ধারায় ?
উত্তরঃ ৮ ধারায়।

Admission and Confession
স্বীকার ও স্বীকারোক্তি

১১. স্বীকারোক্তি কি ?
উত্তরঃ অপরাধ স্বীকারের ইঙ্গিত বহনকারী কোনো বিবৃতি প্রদান করা।
১২. দোষ স্বীকারোক্তি (Confession) কোন ধরণের মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ?
উত্তরঃ ফৌজদারী মামলায়।
১৩. ভয়ভীতিতে স্বীকারোক্তি গ্রহণযোগ্য নয়, কোন ধারায় আছে ?
উত্তরঃ ২৪ ধারায়।
১৪. পুলিশের নিকট স্বীকারোক্তি গ্রহণযোগ্য নয়, কোন ধারায় আছে ?
উত্তরঃ ২৫ ধারায়।
১৫. ২৫ ধারার বিরুদ্ধনীতি বা ব্যাতিক্রম কোন ধারায় আছে ?
উত্তরঃ ২৭ ধারায়।




Group F Syllabus
Professional Ethics, Bar Council Order & Rules, Legal Decisions and Reports
Total Question-5
Total Marks-5



Legal profession and social responsibilities
    ১. আইনজীবীদের পেশাগত আচরণবিধি সম্পর্কে কোন আইনে লিপিবদ্ধ আছে ?
    উত্তরঃ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২।
    ২. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২ এ আইনজীবীদের পেশাগত আচরণবিধির কয়টি অধ্যায় আছে ?
    উত্তরঃ ৪ টি।
    ৩. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২ এ আইনজীবীদের পেশাগত আচরণবিধির কয়টি বিধি আছে ?
    উত্তরঃ ৪২ টি।

    Lawyers and Public interest
    আইনজীবী এবং জনস্বার্থ 

    ৪. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের অর্ডারের কোন অধ্যায়ে জনসাধারণের প্রতি আইনজীবীর দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে ?
    উত্তরঃ ৪র্থ  অধ্যায়ে।

    Confidentiality, transparency and accountability of a Lawyer

    Conduct with Advocate

    ৫. অন্যান্য অ্যাডভোকেটদের সাথে আচরণ কোন অধ্যায়ে ?
    উত্তরঃ ১ম অধ্যায়ে।
    ৬. ১ম অধ্যায়ে কয়টি বিধি আছে ?
    উত্তরঃ ১১ টি
    ৭. আদালতের কর্ম সময়ের পর যে কোনো জরুরি বিষয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিচারকের সাথে যোগাযোগ করার পন্থা কি ?
    উত্তরঃ প্রতিপক্ষের আইনজীবীকে সাথে নিয়ে বিচারকের সরকারি কামরায় দেখা করা
    ৮. একের অধিক অ্যাডভোকেট নিযুক্ত থাকলে মামলা পরিচালনার অধিকার থাকবে কার ?
    উত্তরঃ নিযুক্ত অ্যাডভোকেটদের মধ্যে যিনি সিনিয়র 

    Conduct with Client

    ৯. মক্কেলের সাথে আচরণ কোন অধ্যায়ে ?
    উত্তরঃ ২য় অধ্যায়ে।
    ১০. ২য় অধ্যায়ে কয়টি বিধি আছে ?
    উত্তরঃ ১৪ টি
    ১১. একটি সম্পত্তির নিলাম বিক্রয়ে একজন অ্যাডভোকেট কোনো পক্ষকে প্রতিনিধিত্ব করলে তিনি কি করবেন ?
    উত্তরঃ সম্পত্তিটি বা তাহার কোনো অংশ কোনোভাবেই ক্রয় করতে পারবে না
    ১২. একজন অ্যাডভোকেট মামলা পরিচালনার দায়িত্ব অন্য কোনো অ্যাডভোকেটকে অর্পণ করবে কখন ?
    উত্তরঃ যদি তাকে মক্কেলের পক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করতে হয় কোনো দলিলের হেফাজত বিষয়ে

    Conduct with Court

    ১৩. আদালতের সাথে আচরণ কোন অধ্যায়ে ?
    উত্তরঃ ৩য় অধ্যায়ে।
    ১৪. ৩য় অধ্যায়ে কয়টি বিধি আছে ?
    উত্তরঃ ৯ টি
    ১৫. একজন পাবলিক প্রসিকিউটরের প্রাথমিক দায়িত্ব হলো ?
    উত্তরঃ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা

    Conduct with Public 

    ১৬. জনগণের সাথে আচরণ কোন অধ্যায়ে ?
    উত্তরঃ ৪র্থ অধ্যায়ে।
    ১৭. ৪র্থ অধ্যায়ে কয়টি বিধি আছে ?
    উত্তরঃ ৮ টি
    ১৮. কেবল অপর পক্ষকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে কোনো পক্ষ মামলা করতে ইচ্ছুক। এক্ষেত্রে একজন অ্যাডভোকেট এর দায়িত্ব কি ?
    উত্তরঃ মামলাটি পরিচালনা করতে অস্বীকার করবে

    Oath of an Advocate
    আইনজীবীদের শপথ

    ১৯. আইনজীবীদের শপথ কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?
    উত্তরঃ বার এসোসিয়েশনে।

    Composition and functions of the Bangladesh Bar Council
    বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের গঠন ও কার্যাবলী 

    ২০. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কি ?
    উত্তরঃ আইনজীবিদের বিধিবদ্ধ সংস্থা
    ২১. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল একটি ?
    উত্তরঃ সংবিধিবদ্ধ সংস্থা
    ২২. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কে নিয়ন্ত্রণ করে ?
    উত্তরঃ জাতীয় সংসদ
    ২৩. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কোন আদেশ বলে গঠিত/নিয়ন্ত্রিত ?
    উত্তরঃ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ১৯৭২
    ২৪. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও  বিধিমালা ১৯৭২ কি ধরণের আইন ?উত্তরঃ মূল আইন ও পদ্ধতিগত আইন

    ২৫. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও  বিধিমালা ১৯৭২ কি ধরণের আইন ?উত্তরঃ বিশেষ আইন


    ২৬. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও  বিধিমালা ১৯৭২ কি ধরণের আইন ?উত্তরঃ President's Order.



    ২৭. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সম্পর্কে কোন অনুচ্ছেদে বর্ণিত ?
    উত্তরঃ ১০ম অনুচ্ছেদে
    ২৮. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সম্পর্কে/ এর ক্ষমতা ও কার্যাবলী সম্পর্কে কোন অনুচ্ছেদে বর্ণিত ?
    উত্তরঃ ১০ম অনুচ্ছেদে
    ২৯. বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ ও  বিধিমালা ১৯৭২ এর উদ্দেশ্য কি ?
    উত্তরঃ আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রণ করা
    ৩০. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য সংখ্যা কত ?
    উত্তরঃ ১৫ জন
    ৩১. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত ?
    উত্তরঃ ১৪ জন
    ৩২. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের অনির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত ?
    উত্তরঃ ১ জন
    ৩৩. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের গ্রূপভিত্তিক নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত ?
    উত্তরঃ ৭ জন
    ৩৪. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্যগণ কিভাবে নির্ধারিত হয় ?
    উত্তরঃ পদাধিকারবলে ও নির্বাচনের মাধ্যমে
    ৩৫ বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান/সভাপতি কে ?
    উত্তরঃ পদাধিকারবলে এটর্নী জেনারেল/মাহবুবে আলম
    ৩৬. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সহ সভাপতি কিভাবে কিভাবে নির্বাচিত হয় ?
    উত্তরঃ নির্বাচনের মাধ্যমে
    ৩৭. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্যগণ এর মেয়াদকাল কত ?
    উত্তরঃ ৩ বছর
    ৩৮. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্যগণ মেয়াদকাল শেষে কোন তারিখের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে ?
    উত্তরঃ ৩১ মে
    ৩৯. কোনো অ্যাডভোকেট বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য পদে থাকবে না  উপর্যুপরি ?
    উত্তরঃ ২ বারের বেশি
    ৪০. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আওতাভুক্ত নয় কাজটি ?
    উত্তরঃ আইনগত সহায়তা
    ৪১. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তি কমিটির গঠন ?
    উত্তরঃ ১১খ অনুচ্ছেদে
    ৪২. আইনজীবী তালিকাভুক্তি কমিটি (Enrollment Comity) এর সদস্য সংখ্যা  ?
    উত্তরঃ ৫ জন
    ৪৩. নির্বাহী কমিটি (Executive Comity) এর সদস্য সংখ্যা ?
    উত্তরঃ ৫ জন
    ৪৪. অর্থনৈতিক কমিটি (Finance Comity) এর সদস্য সংখ্যা  ?
    উত্তরঃ ৫ জন
    ৪৫. শিক্ষা কমিটি (Education Comity) এর সদস্য সংখ্যা  ?
    উত্তরঃ ৯ জন
    ৪৬. আইনজীবী তালিকাভুক্তি কমিটি (Enrollment Comity) এর চেয়ারম্যান কে ?
    উত্তরঃ আপীল বিভাগের বিচারক
    ৪৭. প্রশ্নঃ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল বিধিমালা ১৯৭২ এর বিধি ও ফরম কে পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারবে ?
    উত্তরঃ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল
    ৪৮. প্রশ্নঃ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল বিধি প্রণয়নের ক্ষেত্রে পূর্ব 
    অনুমোদন লাগবে কার  ?
    উত্তরঃ সরকারের
    ৪৯. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সচিব (Secretary) নিযুক্ত হয় ? 
    উত্তরঃ সরকার কর্তৃক
    ৫০. বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সচিব (Secretary) কে ?
    উত্তরঃ তত্ত্বাবধান কর্মকর্তা

    No comments:

    Post a Comment

    Specific Relief Act 1877 in Bangla

    সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ Specific Relief Act 1877 সুনির্দিষ্ট প্রতিকার: বাদী আরজিতে যে প্রতিকার প্রার্থনা আদালত যদি তাকে সেই প...